কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


পটুয়াখালীতে এবারও মুগ ডালের ভালো ফলন

ঘূর্ণিঝড়ের আগাম সতর্কবার্তা থাকায় ও বর্ষা মৌসুম ঘনিয়ে আসায় পটুয়াখালী জেলার কিষান–কৃষানিরা এখন মুগ ডাল ঘরে তোলার কাজে ব্যস্ত হয়ে পড়েছেন। এবারও সব উপজেলায় মুগ ডালের বাম্পার ফলন হওয়ায় তাঁরা ভীষণ খুশি।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পটুয়াখালী জেলা কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, জেলার আটটি উপজেলায় চলতি বছরে মোট ৮৬ হাজার ৪৩১ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল ও স্থানীয় জাতের মুগ ডালের আবাদ হয়েছে। এ বছর আবহাওয়া অনুকূল থাকায় মুগ ফসল উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার ২৫০ মেট্রিক টন। উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ১ লাখ ৩১ হাজার ২৫০ মেট্রিক টন। বর্তমান বাজারমূল্যে প্রতি কেজি ৬০ টাকা হিসাবে ধরলে এই ডালের দাম ৭৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা দাঁড়াবে বলে জানান কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের পটুয়াখালীর উপপরিচালক এ কে এম মহিউদ্দিন।

এবার পটুয়াখালী জেলায় সর্বোচ্চ ১৭ হাজার ৩১৭ হেক্টর জমিতে মুগের আবাদ হয়েছে সদর উপজেলায়। এরপর বাউফলে ১৬ হাজার ১৪১ হেক্টর ও গলাচিপায় ১৫ হাজার ৫০০ হেক্টরে মুগ ফসলের চাষ হয়েছে। অন্য উপজেলাগুলোর মধ্যে রাঙ্গাবালী উপজেলায় ১২ হাজার ৯৫০ হেক্টর, দশমিনায় ১২ হাজার ৪৬২ হেক্টর, মির্জাগঞ্জে ৪ হাজার ৯৮৫ হেক্টর, দুমকিতে ৩ হাজার ৮৫০ হেক্টর ও কলাপাড়ায় ৩ হাজার ৫৮০ হেক্টরে মুগের চাষ করছেন কৃষকেরা।

অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, গত বছর এই জেলায় ৯৭ হাজার ১৩২ হেক্টর জমিতে মুগ ডালের আবাদ হয়েছিল। ডাল উৎপাদন হয়েছিল ৯৭ হাজার ১৩২ মেট্রিক টন। এ বছর জেলায় ৮৬ হাজার ৪৩১ হেক্টর জমিতে উচ্চ ফলনশীল ও স্থানীয় জাতের মুগের আবাদ করা হয়। আবহাওয়া অনুকূলে রয়েছে।

গতকাল বোববার সকালে সরেজমিনে সদর উপজেলার শারিকখালী ও বদরপুর গ্রামে গিয়ে দেখা যায়, নারী-পুরুষ ও শিশু–বৃদ্ধ নির্বিশেষে কৃষক পরিবারগুলোর প্রায় সবাই খোশমেজাজে খেত থেকে মুগ ডাল তুলছেন। কিষান–কৃষানিদের কয়েকজনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বৃষ্টি হওয়ায় খেতে পানি জমেছে। আবার আবহাওয়া অফিসও নিম্নচাপের পূর্বাভাস দিয়েছে। সে জন্য তাঁরা মনে করেন, দ্রুত তুলতে না পারলে খেতেই মুগ ডাল নষ্ট হয়ে যেতে পারে, সেই আশঙ্কায় বাড়ির সবাই মিলে কাজে নেমে পড়েছেন। এর মধ্যে নারীরা সকালে ও বিকেলে মুগ ফসল তুলতে মাঠে আসেন। অন্যরা প্রায় সারা দিনই মাঠে থাকেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন