You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রক্তাক্ত জিতেন গুহ: সাম্প্রদায়িকতা না অন্য কোনও কারণ?

চট্টগ্রামের পটিয়ায় ইফতার মাহফিলে হামলা চালিয়ে হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক সভাপতি জিতেন কান্তি গুহকে গাছে বেঁধে মারধর করার ঘটনা ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ও গণমাধ্যমের সূত্রে সবারই জানা রয়েছে।

যার বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি হাইদগাঁও উনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান এবং ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক বি এম জসিম। ইউপি নির্বাচনে বিদ্রোহী প্রার্থী হওয়ায় তাকে দল থেকে বহিষ্কারের সুপারিশ করা হয়েছে সম্প্রতি।

হাইদগাঁও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের এক ইফতার মাহফিলে জিতেন কান্তিকে লাঞ্ছিত ও মারধরের ঘটনা ঘটে। ওই অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকার কথা ছিল স্থানীয় সাংসদ সামশুল হক চৌধুরীর। জিতেন কান্তি ছিলেন বিশেষ অতিথি । কিন্তু ব্যানারে ইউপি চেয়ারম্যান বি এম জসিমের নাম ছিল না। জিতেন গুহকে মারধরের পর ইফতার মাহফিল পণ্ড হয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নেন।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শহীদুল ইসলাম বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “আমরা অনুষ্ঠান স্থলে কয়েকজন বসেছিলাম। তখনও ইফতারের অনেকটা দেরি। এ সময় চেয়ারম্যানের নেতৃত্বে (বি এম জসিম) লোকজন এসে আমাদের ইউনিয়নের আহ্বায়ক মাহফুজুল হকের নাম ধরে অশ্রাব্য গালি দিতে থাকে। এরপর হঠাৎ তারা জিতেন গুহকে মারধর শুরু করে। তাকে গাছের সাথে বেঁধে মারধর করে রক্তাক্ত করে। গত ইউপি নির্বাচনে জিতেন গুহ ছিলেন আওয়ামী লীগ দলীয় চেয়ারম্যান প্রার্থী আবুল হাসানের নৌকা মার্কায় প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট। সেই আক্রোশ থেকে তাকে মারধর করা হয়েছে।”

জিতেন গুহকে পিছমোড়া করে হাত বাঁধা ও রক্তাক্ত অবস্থার গাছের সাথে বেঁধে রাখার একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পরেছিল। সেখানে তাকে খালি গায়ে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। মাথা আর গায়ের বিভিন্ন জায়গা ছিল রক্তাক্ত। গত ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগেরই বিদ্রোহী প্রার্থী বি এম জসিম জয়ী হন। দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করে নির্বাচন করায় জসিমকে বহিষ্কারের সুপারিশ কেন্দ্রে পাঠায় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন