সঠিক পুষ্টিতে সুস্থ জীবন

শেয়ার বিজ প্রকাশিত: ৩০ এপ্রিল ২০২২, ১১:১৬

খাদ্য মানুষের মৌলিক অধিকারগুলোর মধ্যে অন্যতম অধিকার। বাংলাদেশের সংবিধানের ১৮(১) অনুচ্ছেদে জনস্বাস্থ্য ও পুষ্টির উন্নতি সাধনকে রাষ্ট্রের অন্যতম প্রাথমিক কর্তব্য হিসেবে স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে। বর্তমান সরকার দেশের সব নাগরিকের কর্মক্ষম ও সুস্থ জীবনযাপনের প্রয়োজনে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা অর্জনে অঙ্গীকারবদ্ধ। জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন অভীষ্ট ও লক্ষ্যগুলোর সঙ্গে মিল রেখে ২০৩০ সালের মধ্যে দারিদ্র্যের অবসান (এসডিজি-১), ক্ষুধার অবসান, খাদ্য নিরাপত্তা ও উন্নত পুষ্টিমান (এসডিজি -২) অর্জনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দ্বিতীয় জাতীয় পুষ্টি কর্মপরিকল্পনা (২০১৬-২০২৫)- র সঙ্গে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ-২০২২ প্রতি বছরের ন্যায় এ বছরও ২৩ থেকে ২৯ এপ্রিল সারাদেশে জাতীয় পুষ্টি সপ্তাহ হিসেবে পালিত হচ্ছে। এ বছরের ‘প্রতিপাদ্য সঠিক পুষ্টিতে সুস্থ জীবন’।


প্রথমেই জানা দরকার অপুষ্টি কী? অপুষ্টি হলো ম্যাক্রো অথবা মাইক্রোনিউট্রিয়েন্ট সেবনে ঘাটতি, নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে বেশি মাত্রায় গ্রহণ বা ভারসাম্যহীনতার সঙ্গে সম্পর্কিত একটি অবস্থা। উদাহরণস্বরূপ বলা যায়, পুষ্টি স্বল্পতা ও স্থ‚লতা এ দুটোই অপুষ্টির ধরন। শিশু খর্বকায় বা শীর্ণকায় হওয়াÑএ দুটোই পুষ্টি স্বল্পতার নির্দেশক। অপুষ্টির সঙ্গে আরও কতগুলো বিষয় বিবেচনায় নিতে হয়, যেমনÑক্ষুধা, পরিমিত খাদ্যের নিরাপত্তাহীনতা ও তীব্র খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা। খাবার থেকে পর্যাপ্ত শক্তি না পাওয়ার কারণে সৃষ্ট একটি অস্বস্তিকর বা বেদনাদায়ক অনুভ‚তি। খাদ্য বঞ্চনা, পর্যাপ্ত ক্যালোরি গ্রহণ না করা। দীর্ঘস্থায়ী পুষ্টি স্বল্পতার সঙ্গে আন্তঃবিনিময়যোগ্যভাবে এখানে ব্যবহƒত হয়। পুষ্টি স্বল্পতার প্রাদুর্ভাব (পিওইউ) দ্বারা পরিমাপ করা হয়। পরিমিত খাদ্যের নিরাপত্তাহীনতা হলো খাদ্য প্রাপ্তির সক্ষমতা সম্পর্কে অনিশ্চয়তা, খাবার থেকে বাদ পড়ার বা খাবার শেষ হতে দেখার ঝুঁকি, পুষ্টিগত মান অথবা খাদ্য গ্রহণের পরিমাণের সঙ্গে আপস করতে বাধ্য করা। তীব  খাদ্য নিরাপত্তাহীনতা হলো খাদ্য শেষ হয়ে যাওয়া, ক্ষুধা অনুভব করা, একেবারে চরম অবস্থায় কোনো কোনো খাবার না খেয়েই এক বা একাধিক দিন পার করা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও