ভোগ্য পণ্যের ক্রেতা নেই খাতুনগঞ্জে
ভোগ্য পণ্যের সবচেয়ে বড় আড়ত চট্টগ্রামের খাতুনগঞ্জে ক্রেতার আকাল পড়েছে। রমজান শুরুর এক সপ্তাহ পর থেকেই ওই পাইকারি বাজারে ক্রেতার সংকট চলছিল আর ২০ রমজানের পর ক্রেতা একেবারেই কমে গেছে। এই অবস্থায় অলস সময় পার করছেন আড়তদাররা।
পাইকারি বাজার থেকে রমজান শুরুর এক সপ্তাহ আগেই ভোগ্য পণ্য কেনেন মূলত খুচরা ব্যবসায়ীরা; পরে সেগুলো গুদামে রেখেই আস্তে আস্তে বিক্রি করেন।
এখন সেই খুচরা বিক্রেতারাই পাইকারি বাজার থেকে পণ্য কেনা কমিয়ে দিয়েছেন; ফলে ক্রেতা সংকটে পড়েছে ভোগ্য পণ্যের বৃহৎ পাইকারি বাজার খাতুনগঞ্জ।
জানতে চাইলে খাতুনগঞ্জ ট্রেড অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ ছগীর আহমদ কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘মাঝ রমজান থেকে ভোগ্য পণ্যের বাজারে ক্রেতা কমে যায়। সবাই তখন কাপড়ের মার্কেটমুখী থাকে। এখন সেই অবস্থা চলছে বলেই বাজারে কাঙ্ক্ষিত ক্রেতা নেই। ’
অবশ্য রমজান শুরুর এক সপ্তাহ পর থেকেই খাতুনগঞ্জের বাজারে ক্রেতা কমে গেছে। তিনটি কারণে পাইকারি বাজারে ক্রেতা ছিল না। একটি হচ্ছে, রমজানের নিত্য ভোগ্য পণ্যের দাম ক্রমাগত কমে যাওয়া। দ্বিতীয়ত, গুদামে ভোগ্য পণ্যের বিপুল মজুদ থাকা। তৃতীয়ত, সেই পণ্য কিনে লোকসানের ঝুঁকি।
- ট্যাগ:
- ব্যবসা ও অর্থনীতি
- ভোগ্যপণ্য
- ক্রেতা