মার্কেটপ্লেসের জন্য প্রোফাইল সাজাবেন যেভাবে
যেকোনো মার্কেটপ্লেসেই আপনার প্রোফাইলের তথ্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। আর এ কারণে প্রোফাইল লেখার সময় অবশ্যই সময় নিয়ে আপনার বিস্তারিত তথ্য ও দক্ষতা তুলে ধরতে হবে। আপনি যে মার্কেটপ্লেসেই কাজ করেন না কেন, আপনাকে অবশ্যই ক্লায়েন্টদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে নিজের প্রোফাইল সাজাতে হবে। অর্থাৎ ক্লায়েন্টরা আপনার সম্পর্কে কোন কোন তথ্য জানতে চায়, তা পর্যায়ক্রমে যুক্ত করে প্রোফাইল তৈরি করতে হবে। আমরা আজকের পর্বে ক্লায়েন্টদের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সক্ষম ভালোমানের প্রোফাইল তৈরির পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করব।
হেডশট ছবি
প্রোফাইলের প্রথমেই যে অংশটিতে সবার চোখে পড়ে, সেটি হলো ছবি। ছবি কেমন হবে তা নিয়ে আমরা আগের পর্বগুলোয় আলোচনা করেছি। বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ হওয়ায় আবারও বলছি, ছবি অবশ্যই ফ্রন্ট ফেসিং বা সোজা হতে হবে। স্টুডিওতে তোলা পাসপোর্ট আকারের ছবি, সেলফি বা বাঁকা হয়ে তোলা ছবি দেওয়া যাবে না। ক্যামেরার দিকে সরাসরি তাকানো হালকা হাসিমুখের ছবি দেওয়ার চেষ্টা করবেন।
শিরোনাম বা টাইটেল
প্রোফাইলের হেডিং বা টাইটেল এক লাইনে লিখতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই এক লাইনের মধ্যেই আপনার দক্ষতার বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে দক্ষতা বা স্কিল নিয়ে কাজ করছেন, তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি টাইটেল হতে হবে। যেমন ‘এক্সপার্ট ইন লোগো ডিজাইন’, ‘এক্সপার্ট ইন ইউআই ডিজাইন ইউজিং ফিগমা’ ইত্যাদি। প্রোফাইলের হেডিং বা টাইটেল লেখার পর বিস্তারিত বিভাগে ক্লায়েন্টরা আপনার সম্পর্কে যেসব তথ্য জানতে চায়, সেগুলো পর্যায়ক্রমে যুক্ত করতে হবে।
প্রোফাইলের হেডিং বা টাইটেল এক লাইনে লিখতে হবে। মনে রাখতে হবে, এই এক লাইনের মধ্যেই আপনার দক্ষতার বিষয়টি উল্লেখ করতে হবে। অর্থাৎ আপনি যে দক্ষতা বা স্কিল নিয়ে কাজ করছেন, তার সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ একটি টাইটেল হতে হবে। যেমন ‘এক্সপার্ট ইন লোগো ডিজাইন’, ‘এক্সপার্ট ইন ইউআই ডিজাইন ইউজিং ফিগমা’ ইত্যাদি। প্রোফাইলের হেডিং বা টাইটেল লেখার পর বিস্তারিত বিভাগে ক্লায়েন্টরা আপনার সম্পর্কে যেসব তথ্য জানতে চায়, সেগুলো পর্যায়ক্রমে যুক্ত করতে হবে।