You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আওয়ামী লীগের তৃণমূলে জট

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন নিয়মিত হলেও দলে তৃণমূলের সম্মেলন বেশ অনিয়মিত। বছরের পর বছর সম্মেলন না হওয়ায় স্থানীয় পর্যায়ে দলের সাংগঠনিক কর্মকাণ্ডে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এ নিয়ে উপজেলার নেতারা দুষছেন জেলা নেতাদের, আর জেলার অভিযোগের আঙুল কেন্দ্রের দিকে। কেন্দ্রের অভিযোগ পদ আঁকড়ে থাকা তৃণমূল নেতাদের দিকে।

২০১৯ সালের ডিসেম্বর মাসে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। তিন বছর মেয়াদি কমিটির মেয়াদ শেষে আগামী ডিসেম্বরে ২২তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে। তবে আওয়ামী লীগের ৭৮টি সাংগঠনিক জেলা শাখার মধ্যে ৪২টি, ১০টি সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের মধ্যে পাঁচটি এবং আট শতাধিক উপজেলা ও পৌরসভার মধ্যে তিন শতাধিক কমিটির মেয়াদ এরই মধ্যে পেরিয়ে গেছে।

দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের অভিযোগ তৃণমূল নেতাদের তাগাদা দিলেও তাঁরা পদ আঁকড়ে থাকতে সম্মেলন করতে টালবাহানা করেন। ক্ষমতাসীন দলে পদ থাকলে তৃণমূলে নানারকম সুবিধা নেওয়া যায়। সম্মেলন হলে পদ হারিয়ে কামাই বন্ধের আশঙ্কায় অনেকেই পদ ছাড়তে চান না। তবে তৃণমূলের নেতারা বলছেন, কেন্দ্র থেকে নির্দেশনা এলে সম্মেলন অনুষ্ঠানে তাঁদের সাংগঠনিক বাধ্যবাধকতা আছে।

দলের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ফারুক খান বলেন, তৃণমূলে নেতারা পদ ছাড়তে চান না। যখনই কেন্দ্র থেকে সম্মেলন আয়োজনের নির্দেশনা যায়, তৃণমূল নেতারা নানা টালবাহানা শুরু করেন। তাঁদের আবদার-অনুরোধ থাকে যে মাঠে লড়াই সংগ্রাম করেছি, নেতৃত্বে আর কয়টা দিন থাকি। এতে করে সম্মেলন করা হয় না, নতুন নেতৃত্বও তুলে আনা সম্ভব হয় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন