নতুন বিনিয়োগে সুদিন কাচশিল্পে

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২২, ১৭:১৬

আয়নায় চেহারা দেখা ছাড়া তিন দশক আগেও কাচের ব্যবহার খুব বেশি ছিল না। ২০০৫ সালে দুটি বড় কারখানা চালুর আগে কাচের চাহিদার বড় অংশই আমদানি করতে হতো। দুটি কারখানা চালুর পরও আমদানি রাতারাতি কমে যায়নি। বরং নির্মাণ খাত ও ইলেকট্রনিকসশিল্প খাতে নতুন নতুন ধরনের কাচের ব্যবহার বৃদ্ধির কারণে আমদানিও বাড়ছিল। তাই অভ্যন্তরীণ বাজার ধরতে উদ্যোক্তারা ওই সময় নানা ধরনের কাচ উৎপাদনে বিনিয়োগ করেছেন। তাতে কয়েক বছর ধরে কাচের আমদানি ধীরে ধীরে কমছে।


শুধু যে আমদানিনির্ভরতা কমছে, তা নয়, রপ্তানি বাজারও একটু একটু করে বড় হতে শুরু করেছে। চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম ৯ মাসে (জুলাই-মার্চ) কাচ রপ্তানি দেড় কোটি মার্কিন ডলার বা ১৩৫ কোটি টাকা (প্রতি ডলারের বিনিময়মূল্য ৯০ টাকা ধরে) ছাড়িয়েছে। আবার প্রতিবেশী দেশ ভারত, নেপাল, ভুটান ও শ্রীলঙ্কা ছাড়িয়ে আফ্রিকার বাজারেও রপ্তানি শুরু করেছেন উদ্যোক্তারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও