বিমানবন্দরের স্ক্যানার নষ্ট, ফল-সবজির কী হবে

প্রথম আলো হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর, ঢাকা প্রকাশিত: ২৩ মার্চ ২০২২, ০৯:২৩

বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিমানবন্দরের কার্গো ভিলেজের দুটি এক্সপ্লোসিভ ডিটেকশন স্ক্যানার (ইডিএস) যন্ত্র নষ্ট হয়ে আছে। এর মধ্যে একটি দুই বছর ধরে নষ্ট। আরেকটি ইডিএস যন্ত্র দুই থেকে তিন মাস পরপরই নষ্ট হয়ে যায়। ইডিএস যন্ত্র নষ্ট হলেই বিপদে পড়তে হয় ব্যবসায়ী ও কৃষকদের। প্রতিবার নষ্ট হলে মেরামত করতে অন্তত দুই সপ্তাহ সময় লাগে। তাঁরা বলছেন, ১০ মার্চ থেকে বিমানবন্দরে একমাত্র সচল ইডিএস যন্ত্রটি নষ্ট হওয়ায় যুক্তরাজ্য ও ইউরোপের দেশগুলোতে কোনো কৃষিপণ্য পাঠানো যাচ্ছে না। অথচ কৃষিপণ্য রপ্তানির বড় বাজারটি যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোকে ঘিরে।


বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ (বেবিচক) বলছে, শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে দুটি এরিয়া রয়েছে। আরএথ্রি ও নন-আরএথ্রি। এর মধ্যে আরএথ্রি জায়গাটি ইউরোপীয় দেশগুলোতে পণ্য পাঠানোর জন্য। সেখানে আছে চারটি ইডিএস ও দুটি এক্স-রে স্ক্যানার যন্ত্র। এর মধ্যে দুটি ইডিএস এখন বিকল। বাকি দুটি ইডিএস নতুন বসানো হয়েছে গত বছর। তবে যুক্তরাজ্য কর্তৃপক্ষ দ্বারা স্বীকৃত নয় বলে সেগুলো চালু হয়নি। আবার ইউকে অ্যাভিয়েশন রেগুলেশন অনুযায়ী, ইডিএস যন্ত্রে স্ক্যানিং ছাড়া অন্য কোনো যন্ত্রে স্ক্যান করা কৃষিপণ্য দেশটি ঢুকতে দেওয়া হয় না।


শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নির্বাহী পরিচালক গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ এইচ এম তৌহিদ-উল আহসান প্রথম আলোকে বলেন, রপ্তানি কার্গো কমপ্লেক্সের একটি ইডিএস স্ক্যানার যন্ত্র নষ্ট হয়েছে। এ কারণে যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোতে পণ্য পাঠানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে অন্যান্য দেশে পণ্য পাঠানো যাচ্ছে। স্ক্যানার যন্ত্রটি মেরামতের জন্য যন্ত্রাংশ প্রয়োজন। যন্ত্রাংশ এলেই আবার সচল হবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও