প্রযুক্তির বিস্ময়কর আবিষ্কার ‘কোয়ান্টাম কম্পিউটার’

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১০ মার্চ ২০২২, ১২:১৫

কোয়ান্টাম কম্পিউটিং নিয়ে আলোচনা শুনলে মনে হবে এটা একটা সায়েন্স ফিকশন। কিন্তু আমরা কম্পিউটার প্রযুক্তির চরম শিখরে পৌঁছেছি. যা যুক্তিকে অস্বীকার করে ও কল্পনাকে পরাজিত করে। আজকের কম্পিউটারে ব্যবহৃত ট্রানজিস্টরগুলো এতই ছোট যে সেগুলো হাতের কাছে থাকা প্রযুক্তি দিয়ে তৈরি করা যায়। তাই কম্পিউটার উদ্ভাবকরা পারমাণবিক ও অতি-পরমাণু স্তরে সম্ভাব্য সমাধানগুলো সন্ধান করতে শুরু করেছেন, যা কোয়ান্টাম কম্পিউটিং নামে পরিচিত।


প্রযুক্তি জগতের বড় কোম্পানিগুলো টেকসই কোয়ান্টাম কম্পিউটার তৈরির জন্য তীব্র প্রতিযোগিতা শুরু করেছে এবং সেগুলোকে বাণিজ্যিকভাবে বাজারে আনার চেষ্টা করছে। কোয়ান্টাম কম্পিউটার বহুগুণ কম্পিউটিং শক্তি সরবরাহ করতে সক্ষম হবে যা প্রচলিত ক্লাসিক্যাল কম্পিউটারের জন্য সম্ভব নয়। এটি দ্রুত যে কোনো সমস্যার সমাধান করবে। চলুন কোয়ান্টাম কম্পিউটার ব্যবহার সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক-


যুক্তির বাইরে নতুন কম্পিউটিং


কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের কাজ বোঝার জন্য প্রথমে কোয়ান্টাম কম্পিউটার কী তা জানতে হবে। পরমাণু বা কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যার যুক্তিকে প্রত্যাখ্যান করেছে যেহেতু বিংশ শতাব্দীর প্রথম দিকে পরমাণুর ব্যাপক গবেষণা শুরু হয়েছিল। কোয়ান্টামের জগতে পরমাণু বলতে পদার্থবিজ্ঞানের প্রচলিত সূত্রকে বোঝায় না। কোয়ান্টাম কণা একই সময়ে দুই জায়গায় অবস্থান করে। একই সময়ে সামনের দিকে বা পেছনে যেতে পারে। অর্থাৎ একটি কোয়ান্টাম কণা বা পারমাণবিক কণা একই সময়ে তার পরিধির সকল স্থানে বিদ্যমান থাকে। গবেষকরা পরামর্শ দিয়েছেন যে এই অদ্ভুত উদ্দেশ্যে কোয়ান্টাম কম্পিউটার ব্যবহার করা যেতে পারে। এটাকে পরমাণুর বা কোয়ান্টাম সুপার পজিশন বলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও