![](https://media.priyo.com/img/500x/https://www.kalerkantho.com/assets/news_images/2022/02/24/233115ukraine.jpg)
ইউক্রেনের অশান্ত রাজনৈতিক ইতিহাস
মস্কোর কাছ থেকে ১৯৯১ সালে স্বাধীন হয় ইউক্রেন। তারপর থেকেই নানা অস্থিরতার মধ্য দিয়ে যেতে হয়েছে দেশটিকে। এক নজরে জেনে নেওয়া যাক, ইউক্রেনের অশান্ত রাজনৈতিক ইতিহাস-
১৯৯১: মস্কোর শাসন থেকে নিজেদের স্বাধীন ঘোষণা করেন সোভিয়েত ইউক্রেন প্রজাতন্ত্রের নেতা লিওনার্দ ক্রাভচাক। গণভোট ও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ইউক্রেনীয়রা স্বাধীনতার পক্ষে ভোট দেয় এবং ক্রাভচাককে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত করে।
১৯৯৪: ক্রাভচাককে নির্বাচনে হারিয়ে ক্ষমতায় আসেন লিওনিদ কুচমা।
২০০৪: নির্বাচনে বিজয়ী ঘোষিত হন রুশপন্থী প্রার্থী ভিক্টর ইয়ানুকোভিচ। কিন্তু কারচুপির অভিযোগে শুরু হয় বিক্ষোভ যা পরে পরিচিতি পায় ‘অরেঞ্জ রেভলুশন’ নামে। পুনরায় ভোট গ্রহণে প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন সাবেক পশ্চিমপন্থী প্রধানমন্ত্রী ভিক্টর ইয়ুশচেনকো।
২০০৫: ইউক্রেনের ক্ষমতা নেন ইয়ুশচেনকো। প্রতিশ্রুতি দেন দেশকে ক্রেমলিন বলয় থেকে বের করে ন্যাটো ও ইইউ-এর দিকে নিয়ে যাবেন।
২০০৮: একদিন জোটে জায়গা দেওয়া হবে - ইউক্রেনকে প্রতিশ্রুতি দেয় ন্যাটো।
২০১৩: নভেম্বরে ইয়ানুকোভিচ সরকার ইইউ-এর সঙ্গে বাণিজ্য ও সংযুক্তির আলোচনা স্থগিত করে। রাশিয়ার সঙ্গে অর্থনৈতিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করে। এর ফলে কিয়েভে শুরু হয় কয়েক মাসব্যাপী বিক্ষোভ।