কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েও নিয়োগ নিয়ে ভোগান্তিতে বেসরকারি শিক্ষকরা

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ০৮:১৫

১৫তম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় পাস করেন সিরাজুম মুনিরা। তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সুপারিশ পান সাভারের নিশ্চিন্তপুর দেওয়ান ইদ্রিস উচ্চ বিদ্যালয়ে। এ খবরে উচ্ছ্বসিত হলেও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি সে আনন্দ। নিয়োগ পাওয়া বিদ্যালয়টি এমপিওভুক্ত পদের চাহিদা দিলেও সেটি নন-এমপিও প্রতিষ্ঠান। তাই যোগ না দিয়ে বিষয়টি বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ) প্রতিষ্ঠানে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন।


শুধু মুনিরা নন, তৃতীয় ধাপে ৩৪ হাজার শিক্ষক নিয়োগে সুপারিশের পর প্রতিদিন গড়ে ৫০টির বেশি অভিযোগ করছেন ভুক্তভোগীরা। অভিযোগের স্তূপ জমেছে এনটিআরসিএতে। অভিযোগ রয়েছে প্রার্থী নারী হওয়ায় তাকে যোগদান করতে না দেওয়ার। কোনো কোনো স্কুল থেকে দাবি করা হচ্ছে অর্থ। আবার কেউ কেউ কম্পিউটার কিংবা আসবাবপত্রও দাবি করছেন। এতে মহা সংকটে পড়েছেন সুপারিশপ্রাপ্তরা।


ভুক্তভোগী সিরাজুম মুনিরা জাগো নিউজকে বলেন, গত ৩১ জানুয়ারি নিয়োগপত্র পাওয়ার পরদিন যোগদান করতে গিয়ে দেখি সেটি জুনিয়র মাধ্যমিক (ষষ্ঠ থেকে অষ্টম) পর্যন্ত এমপিওভুক্ত, মাধ্যমিক পর্যায় চালু থাকলেও সেটি নন-এমপিও। তাই আমি যোগদান করিনি। সেখানে যোগদান করলে সরকারি কোনো সুবিধা পাবো না।


‘নিশ্চিন্তপুর দেওয়ান ইদ্রিস উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকের সঙ্গে যোগাযোগ করলে তিনি এ বিষয়ে কোনো সদুত্তর দিতে পারেননি। গত ৬ ফেব্রুয়ারি এনটিআরসিএতে লিখিত অভিযোগ জানালেও এখনো তার সমাধান পাইনি। ২০ ফেব্রুয়ারি যোগদানের শেষ সময়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও