You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিতে বড় বাধা প্লাস্টিক

সেলিম রেজা একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করেন। অফিস থেকে বাসায় ফেরার পথে রেস্তোরাঁ থেকে কিছু খাবার কিনলেন তিনি। রেস্তোরাঁর কর্মচারী ধোঁয়া ওঠা গরম খাবার দিলেন একটি প্লাস্টিকের প্যাকেটে। বাসায় ফিরে সেলিম পরিবারের সদস্যদের নিয়ে বেশ মজা করেই সেই খাবার খেলেন। কিন্তু  তিনি জানেন না যে,  খাবার গরম থাকায় প্লাস্টিক থেকে এক ধরনের পদার্থ নির্গত হয়ে খাবারের সঙ্গে মিশে তা চলে যাচ্ছে শরীরে। আন্তর্জাতিক গবেষণায় বলা হচ্ছে, বিশ্বের মানুষ না জেনেই প্রতি  সপ্তাহে খাবারের সঙ্গে ৫ গ্রাম মাইক্রোপ্লাস্টিক গ্রহণ করে। সারা বছরের হিসাব করলে এই পরিমাণ একটি প্লাস্টিক পাত্রের সমান দাঁড়ায়। 

শুধু রেস্তোরাঁর খাবারের মাধ্যমেই নয়, গবেষণায় দেখা গেছে— মাছের শরীরে, এমনকি   নামিদামি ব্র্যান্ডের লবণেও প্লাস্টিকের কণা পাওয়া গেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন