You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঔষধি গুণের খনি ভেষজ শ্বেত চন্দন

পৃথিবীতে সবচাইতে দামি গাছ চিরসবুজ সুগন্ধি শ্বেত চন্দন। মানুষের স্বাস্থের জন্য উপকারী অসাধারণ একটি দুর্লভ ভেষজ উদ্ভিদ। আয়ুর্বেদিক চিকিৎসায় চন্দনের বহুল ব্যবহার আছে। চন্দনের আছে হাজারো ওষধি গুণ। বাস্তবে দুই প্রকার এর অস্তিত্ব পাওয়া যায়। শ্বেত চন্দন ও রক্ত চন্দন। এই শ্বেত চন্দন গাছ সান্টালাসি পরিবারের সান্টালুম গণের একটি ছোট চিরহরিৎ, রোমহীন গাছ। এই গাছ ১৫-২০ মিটার উঁচু হয়ে থাকে। চন্দন গাছ সাধারণত রাস্তার ধারে বা আবাসভূমির পাশে জন্মায়। এক একর জমিতে চন্দন গাছ চাষ করে ৩০ থেকে ৩২ কোটি টাকা পর্যন্ত উপার্জন করা যায়। কেউ যদি একটি গাছ চাষ করতে পারেন তাহলেও কমপক্ষে ৫ থেকে ৬ লাখ টাকা লাভ করতে পারবেন। তবে এই অতীব লাভজনক চাষ সম্পর্কে অনেক কম মানুষই জানেন।

শ্বেত চন্দনের আদি নিবাস ভারতের বিন্ধ্যপর্বতের দক্ষিণে কর্ণাটক ও তামিলনাড়ুতে। তবে উত্তর প্রদেশ, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ ও উড়িষ্যাতেও শ্বেত চন্দন দেখা যায়। এছাড়া শ্রীলংকা, ইন্দোনেশিয়া, ফিলিপাইন, ভিয়েতনাম এবং অস্ট্রেলিয়ায় এ উদ্ভিদ পাওয়া যায়। বাংলাদেশের পার্বত্য চট্টগ্রাম ও সিলেট অঞ্চলে বিচ্ছিন্নভাবে দেখা যায়। ঢাকার বলধা গার্ডেনের সাইকি অংশে, বোটানিক্যাল গার্ডেনে এবং ডুলাহাজরা সাফারি পার্কের প্রশাসনিক ভবনের সামনে শ্বেত চন্দনের গাছ দেখা যায়।

রূপচর্চার জন্য চন্দনের খ্যাতি যুগ যুগ ধরে। প্রাচীনকালে রূপচর্চার অন্যতম একটি উপাদান ছিল চন্দন। বর্তমান সময়েও বিভিন্ন রকম কসমেটিকস ও সুগন্ধিতে চন্দন ব্যবহৃত হয়। চন্দন ত্বকের বিভিন্ন সমস্যায় বেশ উপকারী। এতে আছে অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল উপাদান, যা ব্রণ ও ত্বকের অন্যান্য সমস্যা কমাতে সাহায্য করে। এ ছাড়া মুখের বলিরেখা দূর করতে, ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে এবং রোদে পোড়া দাগ দূর করতে চন্দন ব্যবহার করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন