কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

আওয়ামী লীগের নির্মম নিষ্ঠুর পতন হবে: নুর

dhakaprokash24.com প্রকাশিত: ১৩ জানুয়ারি ২০২২, ১৬:৫৯

কোটা বিরোধী আন্দোলন থেকে রাজপথে আসেন নুরুল হক নুর। সেই থেকে শুরু হয় রাজনৈতিক সংগ্রাম। এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) সভাপতি নির্বাচিত হন। এভাবে ধীরে ধীরে মূল রাজনীতিতে নাম লেখান ভিপি নুর। এখন বাঘা বাঘা রাজনৈতিক দলকে হুংকার দিয়ে কথা বলছেন। আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে তাদের নতুন দল গণ অধিকার পরিষদ চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়ে চায় ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগকে। শুধু চ্যালেঞ্জই না স্বাধীনতার সংগ্রামে নেতৃত্বদানকারী আওয়ামী লীগকে নির্মম নিষ্ঠুর পরিণতির হুংকার দিয়েছেন। ভবিষতে আওয়ামী লীগ আর তাদের দলের নাম নিয়ে এই দেশে রাজনীতি করতে পারবে না বলেও জানান নুর। রাজনীতির মাঠে নতুন এই দল কেমন করবে কি তাদের পরিকল্পনা এসব বিষয় নিয়ে ঢাকাপ্রকাশের মুখোমুখি হয়েছেন নুরুল হক নুর।


ঢাকাপ্রকাশ: দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দল থেকে গণ অধিকার পরিষদের মধ্যে পার্থক্য কী?


নুরুল হক নুর: বাংলাদেশে যেসব রাজনৈতিক দলগুলো আছে, বিশেষ করে বড় রাজনীতির দলগুলোর দিকে যদি তাকাই তাদের অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক চর্চা নাই। বিশেষ করে নেতৃত্ব নির্বাচনের ক্ষেত্রে সেক্ষেত্রে যোগ্য নেতৃত্ব রাজনীতিতে অনেক ক্ষেত্রেই আসতে পারে না। সামনে আসতে পারে না। তাদের যে একটা আকাঙ্ক্ষা থাকে জনগণের জন্য কাজ করা জনপ্রতিনিধি হয়ে যেন সুযোগ পান না। সেটা বলতে গেলে বড় দুটি রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি’র নেতৃত্ব যদি দেখেন দেখবেন দুটো পরিবারের মধ্যেই তাদের নেতৃত্ব ঘুরপাক খাচ্ছে। আমরা বলেছিল গণ অধিকার পরিষদ গণ-মানুষের একটা সংগঠন হবে। অন্যান্য দলের থেকে এর পার্থক্য হবে কাজে কর্মে বিশেষ করে এই সংগঠনের এবং এর অঙ্গ সংগঠনগুলোর নেতৃত্ব নির্বাচনে আমরা গণতান্ত্রিক পন্থাকে গুরুত্ব দেই এবং দেব। সেটা ইতোমধ্যেই ছাত্র অধিকার পরিষদের নেতৃত্ব নির্বাচন এবং যুব অধিকার পরিষদের নেতৃত্ব নির্বাচনের মধ্য দিয়ে সেটার প্রমাণিত হয়েছে। দুটো সংগঠনেরই কমিটি রয়েছে একেবারে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে। এমনকি গণ অধিকার পরিষদের একটি আহ্বায়ক কমিটি হয়েছে আমাদের সকলের সম্মতির ভিত্তিতে আমাদের ঐক্যমত্যের ভিত্তিতে। আমরাও চেষ্টা করছি ছয় মাসের মধ্যে একটা কাউন্সিল করে বিশেষ করে বিভিন্ন জেলায় কমিটিগুলো দেওয়ার পর সেই কান্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে আগামীতে গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় একটা নেতৃত্ব নির্বাচন হবে। আর একটা জায়গায় পার্থক্য বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোতে মাফিয়া কর্পোরেট গোষ্ঠী থাকে যারা ডোনার সে সমস্ত দলগুলো পরিচালনার করার জন্য সেখানে আমরা গুরুত্ব দিচ্ছি জনগণকে আমাদের রাজনীতি দলে এবং অর্থনৈতিক ভাবেই সংযুক্ত করা। সেক্ষত্রে আমার ইতোমধ্যেই বিভিন্ন কার্যক্রমে বিশেষ করে গণ-ফাণ্ড গঠন করেছি। সেখানে আমরা দেখেছি অনেক মানুষ আমাদের রাজনীতির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত না কিন্তু আমাদেরই রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডকে এগিয়ে নিতে আর্থিকভাবে সহযোগিতা করছে। অর্থাৎ দলের যে অর্থনৈতিক সংস্থান সেক্ষেত্রে আমার আমাদের অভ্যন্তরীণ নেতৃবৃন্দের অনুদানের তো একটা বিষয় থাকবে পাশাপাশি আম জনতার অংশ গ্রহণের ব্যবস্থা থাকবে। এই অর্থের মধ্যে দিয়েই আমরা দলকে পরিচালনা করতে চাই যেটা অন্য দলে অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও