সাহসী সাংবাদিকতা যখন সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন
বাংলাদেশের সাংবাদিকতা নিঃসন্দেহে একটি রূপান্তর পর্বের মধ্য দিয়ে এগোচ্ছে। এ রূপান্তর পর্বে রয়েছে নানা প্রতিবন্ধকতার ক্ষেত্র। মাঝেমধ্যেই মনে হয়, বাংলাদেশের সাংবাদিকতা মৃত; আবার মনে উদয় হয় নতুন ভাবনা। শত শত সংবাদকর্মী লড়াই চালাচ্ছেন, সততা আর নিষ্ঠা নিয়ে কিছু নতুন প্রজন্ম আসছেন এ ক্ষেত্রে। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছেলেমেয়েরা এ বিষয়ে পড়াশোনা করছে। কত নতুন চ্যানেল তৈরি হচ্ছে; কত নতুন সংবাদমাধ্যম হচ্ছে। সুতরাং নেতিবাচক উপসংহার টানার সময় এখনও হয়তো আসেনি।
সামাজিক যোগাযোগ ও অন্যান্য মাধ্যমে পরিবেশিত ও প্রচারিত এমন অনেক বিকৃত ও বিভ্রান্তিকর তথ্য জনগণের সামনে সহজেই এসে যাচ্ছে। আমাদের ব্যক্তিগত মতামত ও অবস্থান তৈরি করার জন্য সবার আগে প্রয়োজন নির্ভরযোগ্য তথ্যের। এ নির্ভরযোগ্য তথ্যভান্ডার বাঁচিয়ে রাখতেই প্রয়োজন সাংবাদিকতাকে বাঁচিয়ে রাখা। কিন্তু সাংবাদিকতার বিপদ তো শুধু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেই সীমাবদ্ধ নয়, তার বিপদের দিক আরও আছে। ২২ বছরের ভারতীয় সাংবাদিক বুদ্ধিনাথ ঝা। এ বয়সেই তার মনে হয়- সব পারব আমি, নিশ্চই পারব। ভুয়া চিকিৎসাকেন্দ্র নিয়ে কাজ করছিলেন।