মহামারিকালে দেশের সমুদ্রগামী বহরে ৩২টি জাহাজ যুক্ত করেছেন স্থানীয় ব্যবসায়ীরা
জাহাজে পণ্য আমদানি-রপ্তানিতে প্রতিবছর ৯০০ কোটি ডলার মালবাহী ভাড়া বা ফ্রেইট চার্জ দেয় বাংলাদেশ। সংখ্যায় কম থাকায় আগে এ পরিবহন বাণিজ্যের মাত্র ৮-১০ শতাংশ ধরতে পারত স্থানীয় সমুদ্রগামী জাহাজ।
আইনি সুরক্ষা, কর সুবিধা এবং বর্ধিত ফ্রেইট চার্জের সুবাদে সমুদ্রগামী জাহাজ খাতে বিনিয়োগে উৎসাহী হয়েছেন নতুন উদ্যোক্তারা। দেশের আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে যে বিপুল পরিমাণ ভাড়া পণ্য পরিবাহী বিদেশি শিপিং সংস্থার কাছে যায়, সেই বাজারই ধরতে চান তারা।
খাত-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভ্যাট ছাড়, দেশের সমুদ্র বন্দরে জাহাজের বার্থিং পেতে অগ্রাধিকার, আমদানি-রপ্তানি বাণিজ্যে পণ্যের ৫০ শতাংশ দেশীয় জাহাজে পরিবহনের বাধ্যবাধকতা এবং ক্রমে স্ফীত আমদানি-রপ্তানির ফলে এখাতে প্রবৃদ্ধির সৃষ্টি হয়েছে।