![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-11%252Fb9a1d3f1-edb5-47d2-a135-50e86f1aeb4e%252Fpalo_antibiotic.jpg%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26format%3Dwebp%26w%3D640%26dpr%3D1.0)
অ্যান্টিবায়োটিক প্রতিরোধী জীবাণু
১৫-২০ বছর আগেও টাইফয়েড চিকিৎসায় যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহৃত হতো, সেটি এখন আর কার্যকর হয় না। যক্ষ্মার চিকিৎসায় বেশ কয়েকটি ওষুধ ব্যবহৃত হয়, এর মধ্যে কয়েকটির প্রতিরোধ গড়ে উঠেছে। এ জন্য দেশে মাল্টি ড্রাগ রেসিস্ট্যান্স টিবির প্রাদুর্ভাব বেড়েই চলেছে। কেন এমন হচ্ছে? কেন একটি অসুখে আমরা যে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করতাম, সেটি আর ব্যবহার করা যাচ্ছে না। এর মূল কারণ হলো অ্যান্টিবায়োটিক রেসিস্ট্যান্স।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে, অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্স বলতে এমন এক অবস্থাকে বোঝায়, যখন কতিপয় ব্যাকটেরিয়া অ্যান্টিবায়োটিকের আক্রমণ থেকে বেঁচে থাকার ক্ষমতা অর্জন করে। এসব ব্যাকটেরিয়াকে বলা হয় অ্যান্টিবায়োটিক রেজিস্ট্যান্ট ব্যাকটেরিয়া। এরা অ্যান্টিবায়োটিকের উপস্থিতিতেও স্বাভাবিক গতিতে বেড়ে উঠতে ও বংশবিস্তার করতে পারে। এতে মানুষ বা পশুর শরীরের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা হ্রাস পায়। আগে যে অ্যান্টিবায়োটিকে রোগ সেরে যেত, সেই অ্যান্টিবায়োটিকে তা সারে না।