You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তরুণদের ক্ষোভ বাড়ছে, আর সময়ক্ষেপণ নয়

জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আর সময় নষ্ট করা চলে না বলে বিশ্বনেতারা বারবার যে হুঁশিয়ারি দিচ্ছেন, গ্লাসগোতে শীর্ষ সম্মেলন শুরুর আনুষ্ঠানিকতার বিলম্বে সম্ভবত সেই বাস্তব প্রতিকূলতারই প্রকাশ ঘটেছে। সম্মেলনের সূচনায় গোটা বিশ্বকে সুরক্ষায় আর কোনো সময়ক্ষেপণ নয় বলে জোরালো অঙ্গীকার করা হয়। তবে অতীত অঙ্গীকার পূরণ না হওয়ায় নেতারা যে বিশ্বাসযোগ্যতার সংকটে রয়েছেন, তা-ও স্বীকার করা হয়। তরুণেরা অধৈর্য হয়ে পড়ছে বলে বিশ্বনেতাদের হুঁশিয়ারিও দেওয়া হয়। তবে এতে কতটা কাজ হবে, তা মোটেও নিশ্চিত নয়।

শীর্ষ সম্মেলনের আনুষ্ঠানিক সূচনা পর্ব ছিল একটি মিলনায়তনে, যেখানে সব রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধান উপস্থিত ছিলেন। কিন্তু তাঁদের জাতীয় বিবৃতির পর্ব দুই ভাগে আলাদা করে দুটি মিলনায়তনে একই সময়ে সমান্তরালভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ফলে প্রেসিডেন্ট বাইডেন কী বক্তৃতা দিলেন, তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কিংবা চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল শুনতে পেলেন না, ঠিক তেমনই শেখ হাসিনা বা ম্যার্কেলের মতো নেতাদের বক্তৃতা প্রেসিডেন্ট বাইডেনও শুনতে পেলেন না। শীর্ষ সম্মেলন আয়োজন করে বিশ্বনেতাদের আলোচনা এভাবে দুই ভাগে কেন এবং কোন বিবেচনায় ভাগ করা হয়েছে, তার কোনো ব্যাখ্যা জাতিসংঘ বা কপ প্রেসিডেন্টের দপ্তর থেকে তাৎক্ষণিকভাবে পাওয়া যায়নি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন