![](https://media.priyo.com/img/500x/https://www.ittefaq.com.bd/image-contents/600x315x1x1/news-photos/2021/10/31/image-287841-1635651500.jpg)
বলার অপেক্ষা রাখে না, যুগটা বিজ্ঞানের। বিজ্ঞানের অবদানেই আজ বিশ্ববাসী হরেক রকম সুবিধা ভোগ করার সুযোগ পেয়েছে। সেই সুবাদে বলা যায়, ঊনবিংশ থেকে একবিংশ শতাব্দীর মানুষ অনেকটাই ভাগ্যবান আগের শতাব্দীতে জন্মগ্রহণ করা মানুষের তুলনায়। ঊনবিংশ-একবিংশ শতাব্দীর মধ্যে জন্মগ্রহণ করতে পেরে আমরাও গর্বিত। কারণ, এ সময়েই আমরা পেয়েছি রেডিও থেকে শুরু করে হালের ফোর-জি কিংবা ফাইভ-জি মোবাইল ফোন পর্যন্ত। বিজ্ঞান ও বৈজ্ঞানিকের সমন্বয়ে আমরা যা পেয়েছি, তা সত্যিই বিস্ময়কর বটে। আমাদের প্রাপ্তির ছোট্ট উদাহরণটি হচ্ছে, বিজ্ঞানের কল্যাণেই মানুষ পৃথিবী ছেড়ে মহাশূন্যে ঘোরার সুযোগ পেয়েছে। এটি মানবজাতির জন্য বিশাল এক প্রাপ্তি। বিজ্ঞানের কাছে এই প্রাপ্তি অস্বীকারের কোনো উপায় নেই।
শুধু তা-ই নয়, বিজ্ঞান বা বৈজ্ঞানিকের কারণেই আজ আমরা দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার আগাম তথ্য পেয়ে থাকি, যাতে প্রচুর ক্ষয়ক্ষতির কবল থেকে রেহাই পায় আমজনতাসহ আমাদের সহায়-সম্বলও। পৃথিবীর আরেক প্রান্তে কী ঘটেছে, নিমেষেই খবর পেয়ে যাচ্ছি আমরা। সবকিছু মিলিয়ে আমরা বলতে পারি, এসব শুধু বিজ্ঞানের কল্যাণেই সম্ভব হয়েছে; অন্যথায় আদিম যুগের মানুষের মতো কাটাতে হতো আমাদের। গুহায় বসবাস কিংবা লতাপাতা পরিধান করে কাঁচা খাবারাদি খেয়ে জীবন যাপন করতে হতো। সোজা কথা, আমাদের সভ্য হতে শিখিয়েছে বিজ্ঞান।
- ট্যাগ:
- মতামত
- কম্পিউটার
- মোবাইল ফোন
- তরঙ্গ
- দূষণ
- তড়িৎ চৌম্বকায়ন