You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কিডনির 'পৈতৃক ব্যবসা'

নাম মোশারফ হোসেন। জয়পুরহাটের কালাই উপজেলার বহুতি গ্রামের বাসিন্দা। ২০১১ সালের শুরুতে তিনি অন্য দালালদের সঙ্গে চার লাখ টাকা চুক্তিতে নিজের কিডনি বিক্রি করেছিলেন। এর মধ্যে দুই লাখ টাকা নিয়ে ঢাকার একটি হাসপাতালে গিয়ে অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে কিডনি দেন। পরে বাকি দুই লাখ টাকা আর পাননি। সেই তিনিই পরে যুক্ত হন কিডনি বিক্রির চক্রে। ২০১১ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত তিনি কিডনি বেচাকেনায় দালাল হিসেবে কাজ করতেন। এর পর বয়সের কারণে তিনি 'অবসর' নেন। তার পরিবর্তে ওই স্থানে যুক্ত করেন তার ছেলে জহুরুল ইসলামকে।

জহুরুল ইসলাম সমকালকে বলেন, গরিব মানুষকে সহযোগিতা করলে যদি দালাল হতে হয়, তাহলে আর বলার কী আছে!

মোশারফ যে সময় দালালির ব্যবসা করতেন, তখন তার মহাজন ছিলেন তারেক আযম ওরফে বাবুল চৌধুরী ও সাইফুল ইসলাম। তবে তার ছেলে জহুরুল তাদের হয়ে কাজ করেন না। ঢাকায় তার মহাজনের নাম রাইহান হোসেন বলে কথা প্রসঙ্গে জানা গেল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন