শয্যা পেতে এক হাসপাতাল থেকে আরেক হাসপাতালে

প্রথম আলো ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ২৯ জুলাই ২০২১, ১১:১৮

মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে একটি সাদা বোর্ড রাখা। তাতে লেখা, ‘বেড খালি নাই’। অবশ্য বোর্ডে কী লেখা তা দেখার সময় নেই করোনায় আক্রান্ত রোগী ও তাঁদের উদ্বিগ্ন স্বজনদের। করোনার উপসর্গ রয়েছে ও আক্রান্ত-এমন চারজন রোগীকে গতকাল বুধবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে ১টার মধ্যে এই হাসপাতালে নিয়ে আসেন স্বজনেরা। হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মীদের বহু অনুরোধের পরও শেষ পর্যন্ত ভর্তি করাতে না পেরে রোগী নিয়ে অন্য জায়গায় ছুটতে হয়েছে তাদের।


ভর্তি হতে না পেরে ফিরে যাওয়া রোগীদের একজন খিলগাঁও উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক হাফিজুর রহমান। অ্যাম্বুলেন্সে করে মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে যখন তাঁকে আনা হয়, তখন শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিল তাঁর। হাফিজুরের ছেলে মো. ফারুক হাসপাতালের দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের নানাভাবে অনুরোধ করলেও কোনো শয্যা খালি না থাকায় ভর্তি করানো সম্ভব হয়নি। প্রায় দেড় ঘণ্টা অপেক্ষার পর বাবাকে নিয়ে অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উদ্দেশে রওনা হন ফারুক। হাসপাতালে পৌঁছার পর জরুরি বিভাগের একটি কক্ষে বাবাকে রেখে তিনি ছুটে যান ভর্তির প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে। মাঝে একবার বাবার অবস্থা দেখতে সেখানে আসেন। ওই কক্ষে ঢুকেই দেখেন তাঁর মা চিৎকার করে কাঁদছেন। ফারুকের আর বুঝতে বাকি থাকে না সব চেষ্টা ব্যর্থ করে তাঁর বাবা চলে গেছেন না ফেরার দেশে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও