বিয়ের রাতেই ৩৪ বছরের সাফাকে তার স্বামী ধর্ষণ করেছিল। কুচকি, কব্জি এবং মুখে জখম নিয়ে তাকে ফুলশয্যার রাত কাটাতে হয়েছে।
“আমার তখন মাসিক চলছিল। আমি সেরাতে সেক্স করার জন্য প্রস্তুত ছিলাম না।,“ বলেন সাফা।
“কিন্তু আমার স্বামী ভাবলো আমি সহবাস এড়াতে চাইছি।
''প্রথমে সে আমাকে পেটালো, হাত বেধে ফেললো। মুখ চেপে ধরলো যাতে আমি চিৎকার না করতে পারি। তারপর আমাকে ধর্ষণ করলো।“
কিন্তু তারপরও সমাজের ভয়ে পুলিশের কাছে স্বামীর বিরুদ্ধে অভিযোগ করতে চাননি সাফা।
কারণ অপরাধের শিকার মানুষদেরই অপরাধী হিসাবে গণ্য করা পুরুষতান্ত্রিক মিশরীয় সমাজের স্বাভাবিক একটি ঘটনা।
আর নির্যাতিত যদি হয় নারী, তাহলে কথাই নেই।