![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo%252Fimport%252Fmedia%252F2019%252F03%252F30%252F7158ebb33c31d3e414aeee97863acf30-5c9f03a7be85d.jpg%3Frect%3D0%252C0%252C1200%252C630%26w%3D1200%26ar%3D40%253A21%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26mode%3Dcrop%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2021-02%252F0c4584f0-e7e8-4bb4-b8a6-ad23e46b76d3%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_width_pct%3D1)
‘এখন মহড়ার কথা শুনলে সবাই ঠাট্টা করে’
ফেরদৌসী মজুমদার কখনো ভাবেননি যে সোয়া দুই ঘণ্টা ধরে কোনো নাটকে তিনি একক অভিনয় করবেন। নির্দেশক আবদুল্লাহ আল মামুন অভয় দিয়েছিলেন বলেই সেটা সম্ভব হয়েছিল। ফেরদৌসীর মতে, তিনি যে জাত-নাট্যকার, নির্দেশক সেটা তিনি তখনই বুঝেছিলেন। সেই নাটকে যুক্ত হওয়ার সময়ে অভিনেতা ও নাট্যকারের সংলাপ ছিল এ রকম। ফেরদৌসীর বয়ানে—খুব শান্তভাবে তিনি একদিন বললেন, ‘একটা একক নাটক লিখেছি—কোকিলারা। ইন্টারভ্যালসহ সোয়া দুই ঘণ্টা। আপনি করবেন এটা।’
আমি প্রথমে বলেছিলাম, ‘সেটা তো আমি পারব না।’ প্রায় ১৭–১৮টি চরিত্র! তিনি বললেন, ‘আপনি না পারলে আর কে পারবে আমি জানি না। আপনাকে পারতেই হবে।’ আমি বললাম, ‘এত ডায়ালগ আমি কীভাবে মুখস্থ করব?’ তিনি বললেন, ‘আমি আপনাকে সময় দিলাম। এক মাস, দুমাস, তিন মাস। এক বছর! তাও হবে না?’ আমি বললাম, ‘তা তো জানি না।’ তিনি আবারও বললেন, ‘আপনি শুধু সংলাপগুলো মুখস্থ করে আমাকে বলেন যে মুখস্থ হয়েছে।’