৩৮ শতাংশ কর্মক্ষম ছিল হৃৎপিণ্ড, সুস্থ হল বালক

আনন্দবাজার (ভারত) পশ্চিমবঙ্গ প্রকাশিত: ১৬ জুন ২০২১, ০৫:৫৮

জেলা হাসপাতালের চিকিৎসকেরা জানিয়েছিলেন, অ্যাকিউট প্যাংক্রিয়াটাইটিসের শিকার সে। তার উপসর্গ ছিল জ্বর, বমি, পেটে অসহ্য যন্ত্রণা, পাতলা পায়খানা ও শ্বাসকষ্ট। শারীরিক অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় শহরের এক বেসরকারি হাসপাতালে বছর বারোর সেই বালককে নিয়ে আসে তার পরিবার।


ওই হাসপাতালের শিশুরোগ চিকিৎসক নিকোলা ফ্লিনের তত্ত্বাবধানে ভর্তি হয় বালক। রুবি জেনারেল হাসপাতালের পেডিয়াট্রিক ইন্টেনসিভ কেয়ার ইউনিটে (পিকু) ১১ দিন ভর্তি থাকার পরে সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছে সে। রুবি হাসপাতাল সূত্রের খবর, ভর্তির সময়ে তার পালস রেট ছিল অত্যন্ত ক্ষীণ, রক্তচাপ মাপাই যাচ্ছিল না। শ্বাসের ওঠানামার হার ছিল মিনিটে ৫০। ট্যাকিকার্ডিয়ার কারণে হৃৎস্পন্দন ছিল মিনিটে ১৬০। হৃৎপিণ্ড ৩৮ শতাংশ কাজ করছিল।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও