You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশে দেড় কোটিরও বেশি মানুষ থ্যালাসেমিয়ার বাহক

সচেতনতার অভাবে জিনগত রক্তরোগ ‘থ্যালাসেমিয়া’ দেশে নীরবে ছড়িয়ে পড়ছে। দেশে দেড় কোটিরও বেশি মানুষ এ রোগের বাহক। এখনো এ রোগটি সম্পর্কে সাধারণ মানুষের ধারণা কম। শুধু অসচেতনতার কারণে প্রতিবছর প্রায় ৭ থেকে ১০ হাজার শিশু থ্যালাসেমিয়া রোগ নিয়ে জন্মগ্রহণ করে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সচেতনতা বাড়িয়ে প্রতিরোধই এ রোগ থেকে বাঁচার একমাত্র পথ। জিনগত ক্রটির কারণে থ্যালাসেমিয়া আক্রান্ত রোগীর দেহে লোহিত রক্তকণিকা ঠিকমতো তৈরি হয় না। ফলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা আশঙ্কাজনকভাবে কমে যায়। তবে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো এ রোগ প্রতিরোধযোগ্য।

 

 

 

থ্যালাসেমিয়া সম্পর্কে সচেতনতা গড়ে তুলতেই প্রতিবছর ৮ মে পালিত হয় বিশ্ব থ্যালাসেমিয়া দিবস। থ্যালাসেমিয়া এক ধরনের বংশগত রক্তস্বল্পতার রোগ। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য-‘বিশ্বব্যাপী থ্যালাসেমিয়া রোগীদের মধ্যে স্বাস্থ্য বৈষম্য মোকাবিলা।’ শিশু জন্মের কয়েক মাস থেকে দুই বছরের মধ্যে এ রোগের লক্ষণ দেখা দেয়। যেমন—ফ্যাকাশে হয়ে যাওয়া, প্রচণ্ড দুর্বলতা, বৃদ্ধি ব্যাহত হওয়া, জন্ডিস, ঘন ঘন সংক্রামক ব্যাধি হওয়া ইত্যাদি। কিন্তু থ্যালাসেমিয়ার বাহকরা শারীরিকভাবে সম্পূর্ণ সুস্থ। বাহকদের কোনো চিকিত্সার প্রয়োজন হয় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন