You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শেখ হাসিনার জন্য বাংলাদেশ ধন্য

২০০৭ সালের ৭ মে শেখ হাসিনা সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে দেশে ফিরেছিলেন। আজ থেকে ১৪ বছর আগে রাজনীতি থেকে তাঁকে ‘‘মাইনাস’’ করার ষড়যন্ত্র হয়েছিল। সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার তখন জনগণের কাছ থেকে বিচ্ছিন্ন করার জন্য তাঁর নামে দুর্নীতির বদনাম রটিয়েছিল।সবকিছুকে সৎ সাহসের সঙ্গে মোকাবিলা করার জন্য তিনি দেশে ফিরে এসেছিলেন। তাঁর জন্য বাংলাদেশ আজ ধন্য হয়েছে। তিনি ফিরে না এলে ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়ী হয়ে কে সরকার গঠন করত- আমাদের জানা নেই। কিন্তু তিনি ফিরে এসে হাল ধরেছিলেন গণতন্ত্রের। ফলে গত ১২ বছর দেশের উন্নয়ন আকাশ ছুঁয়েছে। এদেশ প্রকৃতপক্ষে এগিয়েছে তাঁর অসীম সাহসিকতা ও যোগ্য নেতৃত্বের কারণে।

বলাবাহুল্য, ২০০৭ সালের ৭ মে তিনি ফিরে না এলে এদেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার হতো না। আর ২০০৯ থেকে ২০২০ সালের মুজিববর্ষ পর্যন্ত তাঁর নেতৃত্বের মহিমান্বিত রূপ দেখা যেত না। বাঙালির চিরঞ্জীব আশা ও অনন্ত অনুপ্রেরণার উৎস শেখ হাসিনা বর্তমানে করোনা ভাইরাসের মহামারি থেকে দেশের মানুষকে রক্ষার জন্য অক্লান্ত পরিশ্রমে দিনযাপন করছেন। ২০০৭ সালের ৭ মে তৎকালীন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ঘোষিত জরুরি অবস্থা চলাকালীন শত বাধা ও হুমকি উপেক্ষা করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে চিকিৎসা শেষে আওয়ামী লীগ সভাপতি ও বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে ফিরে আসেন। সামরিক সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে হাজার হাজার মানুষের অভিনন্দনে সেদিন পুনরায় আপ্লুত হন তিনি। দেশে ফিরে জনগণের হারানো গণতান্ত্রিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠায় শুরু করেন নতুন সংগ্রাম। আর কয়েকদিন পর শেখ হাসিনার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের ৪০তম বার্ষিকী ১৭ মে উদযাপিত হবে। তবে ভারত থেকে এই প্রথম প্রত্যাবর্তন এবং আমেরিকা থেকে ৭ মে দ্বিতীয় প্রত্যাবর্তন দিবস বাংলাদেশের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন