লকডাউনে অন্যান্য সেক্টরের মতো ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ক্রীড়াঙ্গনও। দু-একটি খেলা চালু থাকলেও বেশির ভাগ ক্রীড়া ফেডারেশনগুলো বন্ধ। করোনা পরিস্থিতিতে ইউমিনিটি বাড়াতে শরীরচর্চার বিকল্প নেই। এমনি একটি সময় যেখানে সুস্থ থাকতে ইমিউনিটি বাড়ানোর প্রয়োজন সেখানে লকডাউনে একের পর জিম (ব্যায়াম করার জায়গা) বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। তাতে বডিবিল্ডারদের সাথে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে জিম মালিকরাও; যে কারণে জিম সেক্টরকে স্বাস্থ্যসেবামূলক খাত হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে ভ্যাট-ট্যাক্সের আওতামুক্ত রাখতে এবং লকডাউনের এই সময়ে সহজ শর্তে সরকারের কাছে স্বল্প সুদে দীর্ঘমেয়াদি ঋণ চান জিম মালিকরা। গতকাল গুলশানের বাংলাদেশ জিম মালিক সমিতির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সরকারের কাছে এমন দাবি জানান তারা।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
প্রণোদনা চান জিম মালিকরা
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন