ব্যাংকের তিনটি কালো অধ্যায় থেকে যা শিখলাম

প্রথম আলো শওকত হোসেন মাসুম প্রকাশিত: ২৯ এপ্রিল ২০২১, ১৪:০৮

দেশের ব্যাংক খাতের কয়েকটি কালো অধ্যায় আছে। প্রথমটি ঘটেছিল ১৯৯৩ সালের ৮ এপ্রিল। বেসরকারি খাতের প্রথম প্রজন্মের ব্যাংক ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবিএল) পরিচালক হুমায়ুন জহিরকে ধানমন্ডির নিজের বাসায় গুলি করে হত্যা করা হয়। ব্যাংকের পরিচালকদের মধ্যে বিরোধের কারণে অস্ত্র ব্যবহারের ঘটনা ছিল সেটাই প্রথম। এর জন্য ইউসিবিএলের আরেক পরিচালক আখতারুজ্জামান বাবুকে দায়ী করে মামলা ও তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। জামিন পেয়ে পরে তিনি দেশ ছেড়ে চলে যান, ফিরে আসেন ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পরে।


পরের কালো অধ্যায়টির সময় ১৯৯৯ সালের ২৬ আগস্ট। আবারও সেই ইউসিবিএল। সেদিন ছিল পরিচালনা পর্ষদের সভা। পরের দিনের ইত্তেফাক–এ প্রকাশিত সংবাদের শিরোনাম ছিল, ‘অস্ত্রের মুখে আখতারুজ্জামান বাবুর ইউসিবিএল-এ পরিচালনা পরিষদ দখল’। তখন ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন জাফর আহমেদ চৌধুরী। তিনি আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতেন। আর আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবু ছিলেন আওয়ামী লীগের শিল্প ও বাণিজ্যবিষয়ক সম্পাদক।


আতিউর রহমান বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর থাকাকালের আরেকটি রাজনৈতিক ঘটনার কথা বলা যাক। এটা বলেছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকেরই প্রয়াত ডেপুটি গভর্নর খোন্দকার ইব্রাহিম খালেদ। তখন বেসরকারি খাতের প্রথম প্রজন্মের আরেক ব্যাংক ন্যাশনাল ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদে এক পরিবার থেকেই পাঁচজন পরিচালক ছিলেন। ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন প্রয়াত জয়নুল হক সিকদার, বাকি চার পরিচালক সিকদার পরিবারেরই সদস্য। অথচ ২০১৪ সালের সেই সময়টায় ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী এক পরিবার থেকে দুজনের বেশি পরিচালক থাকার কোনো সুযোগই ছিল না। এ অবস্থায় পরিচালকের সংখ্যা কমাতে ব্যাংকটিকে চিঠি দিয়ে ব্যাংক কোম্পানি আইন লঙ্ঘন করার কারণ দর্শানো হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও