ফেরিতে যাত্রী ওঠা বন্ধ, ট্রলার-স্পিডবোটে না নেই
কর্মস্থলে ফিরতে ভোলার ইলিশা ফেরিঘাটে মানুষের ভিড় বাড়তে শুরু করেছে। তবে ফেরিতে উঠতে না দেওয়ায় জীবনের ঝুঁকি নিয়ে ট্রলার, স্পিডবোটে করে ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌপথ পাড়ি দিচ্ছেন যাত্রীরা। এই সময়ে মেঘনা-তেঁতুলিয়া নদীতে সি-সার্ভে সনদধারী নৌযান ছাড়া অন্য কোনো নৌযানে যাত্রী পারাপার, চলাচল নিষিদ্ধ থাকলেও তা মানা হচ্ছে না।
আজ শনিবার সরেজমিনে দেখা যায়, ইলিশা ফেরিঘাটে পারাপারের অপেক্ষায় সহস্রাধিক যাত্রী। ভিড় করেছেন কর্মস্থলে ফেরার জন্য। লক্ষ্মীপুর হয়ে তাঁরা কর্মস্থলে ফেরার জন্য বাড়ি থেকে বের হয়েছেন। রোদের মধ্যে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা করে ফেরি না পেয়ে কেউ ট্রলারে, কেউ বা স্পিডবোটে উঠছেন। ট্রলারে ভোলা-লক্ষ্মীপুর নৌপথে ভাড়া নেওয়া হচ্ছে ৩০০-৩৫০ টাকা। সময় লাগছে ৩ ঘণ্টা। স্পিডবোটের ভাড়া ৮০০-৯০০ টাকা। সময় লাগে পৌনে এক ঘণ্টা। কষ্ট ও ঝুঁকি বেশি স্পিডবোটে। স্বাস্থ্যবিধি না মেনেই ২০০-২৫০ যাত্রী রোদের মধ্যে ট্রলারে উঠছেন।