কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

করোনায় মৃত্যু সাড়ে ২৯ লাখ, সুস্থ ১১ কোটি

ঢাকা টাইমস জাতীয় প্রেস ক্লাব প্রকাশিত: ১৩ এপ্রিল ২০২১, ০৯:২২

বৈশ্বিক মহামারি করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বিশ্বে মৃত্যুর সংখ্যা সাড়ে ২৯ লাখ ছাড়িয়েছে। বিশ্বে করোনা থেকে সেরে উঠেছেন ১১ কোটির বেশি মানুষ। গত একদিনে মৃত্যু হয়েছে ৮ হাজার ৭৬১ জনের। একই সময়ে নতুন করে আক্রান্ত হয়েছেন ৫ লাখ ৮৮ হাজার ২৭১ জন।


ওয়ার্ল্ডোমিটারের তথ্য অনুযায়ী, মঙ্গলবার সকাল পর্যন্ত করোনায় মারা গেছেন ২৯ লাখ ৫৮ হাজার ৬২৯ জন। আক্রান্ত হয়েছেন ১৩ কোটি ৭২ লাখ ৫২ হাজার ৬২১ জন।


আক্রান্তদের মধ্যে সুস্থ হয়েছে ১১ কোটি ৪ লাখ ৩৩ হাজার ১৬৩ জন এবং বর্তমানে আক্রান্ত অবস্থায় রয়েছে দুই কোটি ৩৮ লাখ ৬০ হাজার ৮২৯ জন।


লকডাউন কিংবা ভ্যাকসিন করোনার স্থায়ী সমাধান নয়


করোনা প্রতিনিয়ত রূপ বদলায়। প্রথম যখন বাংলাদেশে এসেছিল তখন দুর্বল ছিল, এখন আর সে দুর্বল নেই। বিভিন্ন দেশে করোনা ভ্রমণ করে রূপ পরিবর্তন কিংবা অসংখ্য নতুন ধরন সৃষ্টির মাধ্যমে সংক্রমণে এনেছে ভিন্নতা! বছর শেষ হয়ে গেলেও করোনা যায়নি, হয়ত কখনও যাবে না, প্রতিনিয়ত করোনার ধরন পরিবর্তন করবে, কখনও দ্রুত ছড়াবে, কখনো কম ছরাবে, কখনও আক্রমণের তীব্রতা বাড়বে, আমাদের ইমিউনিটি অর্জন করার পর হয়ত ভাইরাসের তীব্রতা কমবে।


কেন করোনা ভাইরাস রূপ বদলায় জানেন? করোনা ভাইরাস একটি আরএনএ (RNA) ভাইরাস। ভাইরাস নিউক্লিক এসিড সাধারণত আরএনএ (RNA) অথবা ডিএনএ (DNA) দ্বারা গঠিত। ডিএনএ ভাইরাসের একটা ক্ষমতা থাকে সেটা হল প্রুফরিডিং অর্থাৎ জীবন্ত জীব কোষের ভেতর বংশবৃদ্ধির সময় ভাইরাসে মিউটেশন ঘটতে দেয় না, জিনোম সিক্যুয়েন্সের কোনো কোনো জায়গায় মাঝেমধ্যে ভুল হয়ে গেলে সে ঠিক করে ফেলে। আরএনএ ভাইরাসের এই ক্ষমতা নেই, প্রুফরিডিং করতে পারেনা, আরএনএ পলিমারেজ এনজাইমের প্রুফরিডিং কার্যকারিতার অভাবে ভাইরাসটি এ ভুলগুলো সংশোধনে অসমর্থ। বংশবৃদ্ধির সময় ভুল হয়ে গেলে সেই ভুল নিয়েই তাকে চলতে হয়, ফলে করোনা ভাইরাস রূপ বদলায়, যাকে আমরা বলি মিউটেন্ট স্ট্রেন। আর এ প্রক্রিয়াকে বলা হয় মিউটেশন।


করোনা মহামারি সহসাই অবসান হচ্ছে না: ডব্লিউএইচও


করোনা মহামারি অবসান হওয়ার এখনও অনেক বাকি বলে জানিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)। তবে সংস্থাটির দাবি, জনস্বাস্থ্য সুরক্ষার প্রমাণিত নিয়মগুলো অনুসরণ করা গেলে এই মহামারি কয়েক মাসের মধ্যে নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।


সোমবার (১২ এপ্রিল) এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেছেন ডব্লিউএইচও’র প্রধান ড. টেড্রোস আডানোম গেব্রিয়াসিস। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদনে এসব তথ্য উল্লেখ করা হয়েছে।


ব্রাজিল-যুক্তরাষ্ট্রকে ছাড়িয়ে ভারতে প্রতিদিন লাখের বেশি করোনা আক্রান্ত


করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে টালমাটাল অবস্থা ভারতে। গত ১০ দিন ধরে দেশটিতে প্রতিদিন সংক্রমণের রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশটিতে নতুন করে ১ লাখ ৬০ হাজারের বেশি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়েছে। যা করোনার সবেচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত দেশ যুক্তরাষ্ট্র এবং ব্রাজিলের সংক্রমণকেও ছাড়িয়ে গেছে।


এর মধ্যে ১২ এপ্রিল সর্বোচ্চ রেকর্ড সংখ্যাক  ১ লাখ ৭০ হাজার জন সংক্রমিত হয়েছিল। এর আগে ৪ এপ্রিল থেকে ভারতে লক্ষাধিক করোনা রোগী শনাক্ত হয়েছে।ফলে বিশ্বে সংক্রমণ বিবেচনায় যুক্তরাষ্ট্রের পরই এখন ভারতের নাম।


রাশিয়ার তৈরি করোনার টিকার অনুমোদন দিল ভারত


করোনাভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ সামাল দিতে হিমশিম খাচ্ছে ভারত। দেশটিতে ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে করোনা। এই অবস্থায় করোনাভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়তে রাশিয়ার তৈরি টিকা স্পুটনিক-ভি ব্যবহারের অনুমোদন দিয়েছে ভারতের একটি বিশেষজ্ঞ কমিটি।


সোমবার (১২ এপ্রিল) হিন্দুস্তান টাইমসের খবরে বলা হয়, তৃতীয় টিকা হিসেবে রাশিয়ার স্পুটনিক-ভি ভ্যাকসিনের অনুমোদন দিল ভারত সরকার।


এর আগে ভারতে অক্সফোর্ড–অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা কোভিশিল্ড ব্যবহারের অনুমোদন পেয়েছিল। ভারতীয় প্রতিষ্ঠান সেরাম ইনস্টিটিউট এ টিকা উৎপাদন করছে। দেশটিতে আগেই অনুমোদন পেয়েছে স্থানীয় প্রতিষ্ঠান ভারত বায়োটেকের উদ্ভাবিত করোনার টিকা কোভ্যাক্সিন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও