You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিখিল বললেন, ‘বড় কষ্টে আছি’

রাস্তায় মানুষের আনাগোনা ছিল একেবারে কম। একটা বাসের পর আরেকটি বাস গা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে ছিল না। মাঝেমধ্যে দু–একটা সিএনজিচালিত অটোরিকশা সশব্দে চলছিল গন্তব্যের দিকে।

যে ফুটপাত দিনভর মানুষের পদচারণে মুখর থাকত, সেই ফুটপাত ছিল একেবারে ফাঁকা। যে আদালত চত্বরে মানুষের ভিড় লেগেই থাকত, সেই আদালত চত্বরে মানুষের আনাগোনা নেই।

করোনায় সরকারি কঠোর বিধিনিষেধে বদলে যাওয়া ঢাকার জজকোর্ট চত্বর ও এর সামনের সড়ক এমন মানুষ শূন্য দেখে কিশোরগঞ্জের নিখিল চন্দ্র দাসের বুকটা খাঁ খাঁ করে ওঠে।

তাঁর মাথায় রাজ্যের দুশ্চিন্তা ভর করেছে। কারণ, গত বছরে করোনার লকডাউনে জুতা সেলাইয়ের কাজ না থাকায় বাধ্য হয়ে ঢাকা ছেড়ে কিশোরগঞ্জ চলে যেতে হয়েছিল। চার সন্তান আর স্ত্রীর মুখে দুমুঠো ভাত তুলে দিতে গিয়ে তিনি সুদে ৪০ হাজার টাকা নেন। সেই ঋণ এখনো শোধ করতে পারেননি। এর মধ্যে আবার এসেছে লকডাউন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন