রাজশাহী জেলার গোদাগড়ির মেয়ে নাজমা খাতুন এসএসসি পাস করে কোলের শিশু সন্তানকে নিয়ে হোষ্টেলে থেকে প্যারামেডিকসের ওপর পড়ালেখা শেষ করেন। একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকুরিও করেছেন কয়েক বছর। প্যারামেডিকসের চাকরি করার সময় যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে উদ্যোক্তা বিষয়ে কয়েকটি প্রশিক্ষণ নেন তিনি। নাজমা সবসময় ভাবতেন, তাকে চাকরির চেয়েও বড় কিছু করতে হবে। মনে মনে ভাবতেন একদিন ব্যবসা শুরু করবেন, একজন সফল উদ্যোক্তা হয়ে নিজেই কর্মসংস্থান তৈরি করবেন। উদ্যোক্তা হবার মনবাসনা নিয়ে তিনি বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশন (বিসিক) প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট স্কিটি থেকে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণও নেন। নাজমা স্বামী একটি জুতার কারখানার মার্কেটিং ম্যাজেনারের চাকরি করতেন। নাজমা তার স্বামীকে জানালেন তিনি উদ্যোক্তা হবেন এবং একটি জুতার কারখানা করবেন। উদ্যোক্তা হওয়া এবং জুতার কারখানা করা কঠিন হলেন নাজমা শেষ পর্যন্ত স্বামীকে বুঝাতে সক্ষম হলেন অদম্য মানসিকতা এবং কঠোর পরিশ্রমেই এটা সম্ভব।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
ক্ষুদ্র ও মাঝারি নারী শিল্পোদ্যোক্তা : প্রসঙ্গ চামড়া ও চামড়াজাত পণ্য
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন