কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সুবর্ণজয়ন্তীতে তথ্যপ্রযুক্তি ও ডিজিটাল বাংলাদেশ

দেশ রূপান্তর এম. মেসবাহউদ্দিন সরকার প্রকাশিত: ২৩ মার্চ ২০২১, ১৪:০৪

১৯৭১ সালে বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয়, তখন বিশ্বে তৃতীয় শিল্পবিপ্লবের যুগ চলছিল। পাশাপাশি ১৯৬৯ সালে ইন্টারনেট আবিষ্কার এ বিপ্লবের গতি, প্রভাব ও ক্ষমতা আরও বৃদ্ধি করে দেয়। জাপান, চীন, কোরিয়াসহ এশিয়ার কিছু কিছু দেশ তৃতীয় শিল্পবিপ্লবের আবির্ভাব থেকে সৃষ্ট সুযোগকে কাজে লাগাতে শুরু করে। বঙ্গবন্ধু দেখলেন তৃতীয় শিল্পবিপ্লবের সম্ভাবনা ও সুযোগ কাজে লাগিয়ে ইউরোপ ও এশিয়ার অনেক দেশ উন্নতির শিখরে পৌঁছে যাচ্ছে। তাই অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান ইত্যাদি মৌলিক চাহিদাগুলোর মতো তথ্যপ্রযুক্তির সম্প্রসারণকেও তিনি গুরুত্ব দেন। দ্রুত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যে তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি খাতের বিকাশে উদ্যোগ গ্রহণ করেন দূরদর্শী রাষ্ট্রনায়ক বঙ্গবন্ধু।

বঙ্গবন্ধুর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় বাংলাদেশ ১৯৭৩ সালের ৫ সেপ্টেম্বর ইন্টারন্যাশনাল টেলিকমিউনিকেশন ইউনিয়নের (আইটিইউ) সদস্যপদ লাভ করে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৯৭৫ সালের ১৪ জুন বঙ্গবন্ধু বেতবুনিয়ায় স্যাটেলাইট আর্থ-স্টেশন স্থাপন করেন। ফলে বাংলাদেশ সহজেই বহির্বিশ্বের সঙ্গে যোগাযোগ স্থাপন করতে সক্ষম হয়। একটি দেশের উন্নতিতে বহির্বিশ্বের সঙ্গে নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগ রাখা অত্যাবশ্যকীয়। বঙ্গবন্ধুর দূরদৃষ্টির কারণে এর সুফল আজ আমরা ভোগ করছি। বর্তমানে তথ্যপ্রযুক্তির বহুবিধ ব্যবহার এবং গুরুত্ব নতুন করে বলার কিছুই নেই। ইন্টারনেটের মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে তথ্য আদান-প্রদান হচ্ছে বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। অফিসের কাজ, ব্যবসা, লেনদেন, কৃষি, চিকিৎসা, শিক্ষাক্ষেত্রসহ প্রাত্যহিক জীবনের বহু কাজ কত দ্রুত আর সহজেই হয়ে যাচ্ছে আধুনিক প্রযুক্তির কল্যাণে। আমরা এখন এতটাই তথ্যপ্রযুক্তিনির্ভর হয়ে গেছি যে একটা দিনও আমরা তথ্যপ্রযুক্তি ছাড়া চলতে পারি না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও