অবন্তিকাকে নিয়ে সংবাদে লীনার ছবি, ত্যক্ত-বিরক্ত লীনার জিডি
লীনা দিলরুবা গত ১৭-১৮ জানুয়ারির দিকে জানতে পারেন, তাঁর ছবিসহ একটি খবর ছাপা হয়েছে। সংবাদপত্রের সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক পুরোনো। আর্থিক খাতের একটি প্রতিষ্ঠানে কাজ করলেও লীনা নিজেকে লেখক বলে পরিচয় দিতেই স্বচ্ছন্দবোধ করেন। অনলাইন ও ছাপা পত্রিকার সাহিত্য পাতায় নিয়মিত তাঁর ছবিসহ লেখা আসে। খানিক পরেই অবশ্য ভুল ভাঙে লীনার।
আদতে অবন্তিকা বড়াল–সম্পর্কিত একটি খবরের সঙ্গে তাঁর ছবি ছাপা হয়েছে। এই অবন্তিকা এনআরবি গ্লোবাল ব্যাংকের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদারের সহযোগী। পি কে হালদারের নাম এখন সবাই জানেন।
পালানোর সময় বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার পিকে হালদারের সহযোগী শুভ্রা
পিকে হালদারের সহযোগী শুভ্রা রানী ঘোষকে গ্রেফতার করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দেশ থেকে পালিয়ে যাওয়ার সময় সোমবার তাকে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে গ্রেফতার করা হয়।
দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা প্রণব কুমার ভট্টাচার্য্য গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
পিকে হালদারের অর্থ লোপাটের নেপথ্যে ত্রিভুজ প্রেম!
অন্তত সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা লোপাটের ঘটনার নেপথ্যে পিকে হালদারের (প্রশান্ত কুমার হালদার) একাধিক বান্ধবীর সংশ্লিষ্টতার প্রাথমিক সত্যতা পাওয়া গেছে। দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) অনুসন্ধানে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এসেছে। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, দুদকের একজন উপ-পরিচালকের নেতৃত্বে গঠিত অনুসন্ধান টিম সম্প্রতি কমিশনে একটি প্রতিবেদন দাখিল করে।
সেখানে বলা হয়েছে, পিকে হালদারের উচ্চাভিলাষী এবং লিজিং কোম্পানি থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুটের পেছনে কাজ করেছে তার ত্রিভুজ প্রেম। দুই প্রেমিকার কাছে নিজের বীরত্ব প্রকাশ করতে এবং নিজেকে শিল্পপতি হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার প্রতিযোগিতা থেকে লিজিংয়ে গ্রাহকের আমানত লুট করেন পিকে হালদার। এজন্য নিজের আত্মীয়স্বজন ও বন্ধু ছাড়াও ঘনিষ্ঠ একাধিক বান্ধবীকে ব্যবহার করেন তিনি।