![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-03%252F78a0381d-83be-4fa1-82fc-87ffeba13cd7%252F9.jpg%3Frect%3D0%252C77%252C1080%252C567%26overlay%3Dhttps%253A%252F%252Fimages.prothomalo.com%252Fprothomalo-bangla%252F2020-11%252F54141ce1-65f9-4c75-b13f-9fdce8bbd3dc%252Ffacebook_post_banner__1_.jpg%26overlay_position%3Dbottom%26overlay_opacity%3D1%26w%3D1200%26h%3D627%26auto%3Dformat%252Ccompress%26ogImage%3Dtrue%26overlay_width_pct%3D1)
কম্বোডিয়ায় যে পিঠা খেয়েছিলাম
বাতাসে পাকা ধানের অন্য রকম সুবাস। রাস্তার পাশ দিয়ে কিছুটা দূরত্ব নিয়ে সারি সারি পামগাছ মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে। পামগাছে বাসা বেঁধেছে ছোট ছোট বাবুই, দাগি বাউরি পাখি। ওদের সারাক্ষণের ব্যস্ততা ও লুটোপুটি আসলেই দেখার মতো এক দৃশ্য। এর মাঝেই আশপাশ থেকে নাকে এসে লাগে বুনো ফুলের মিষ্টি সুঘ্রাণ। মুগ্ধতা ছড়ানো সজীব বাতাসে চোখ জুড়িয়ে নিয়ে পথের দিকে তাকালে কিছুক্ষণ পরপর দেখা যায় মহিষের গাড়িগুলো হেলেদুলে মাঠ থেকে কাটা ধান ও অন্যান্য শস্য নিয়ে ফিরছে।
এ যেন চিরন্তন কম্বোডিয়ার মফস্বল ও গ্রামের নিত্যকার চিত্র। এমন অসাধারণ দৃশ্যগুলো সাথি করে হাজির হলাম নমপেনের দক্ষিণ-পশ্চিম দিকের মফস্বল শহর ক্যাম্পটে। এই মফস্বল শহরের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে সুন্দর একটা আঁকাবাঁকা নদী। মজার বিষয় হলো, এ শহর সেই প্রাচীনকাল থেকে গোলমরিচ উৎপাদন ও রপ্তানির জন্য বেশ নামকরা। তবে এর আশপাশের গ্রামগুলোতে প্রচুর ধান উৎপন্ন হয়।