You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সুড়ঙ্গ সড়কে পাল্টে যাবে সমুদ্রসৈকতের চেহারা

সুড়ঙ্গের আদলে ১২ ফুট উচ্চতায় সৈকতের তীর ঘেঁষে তৈরি হবে ১২ কিলোমিটারের দৃষ্টিনন্দন সড়ক। সুড়ঙ্গের ভেতরে থাকবে শপিংমল, উন্নতমানের রেস্তোরাঁ, কফিশপ, মালামাল রাখার লকার, ওয়াশরুম, চেয়ারে বসে কাচের জানালা নিয়ে সমুদ্র দেখাসহ বিনোদনের আধুনিক সব সুযোগ-সুবিধা। সড়কের পশ্চিম পাশে বা সমুদ্রের দিকে থাকবে বাইসাইকেল ও পায়ে হাঁটার পৃথক রাস্তা। থাকবে সমুদ্রতলের প্রাণিজগতের রহস্য দেখার অ্যাকুয়ারিয়াম, সড়কের মোড়ে মোড়ে দাঁড়িয়ে থাকবে দৃষ্টিনন্দন ভাস্কর্য। থাকবে বিনোদন পার্ক, সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য লালনের মুক্তমঞ্চ, বিদেশি পর্যটকদের অবকাশযাপনে পৃথক ব্যবস্থা। দিনের চেয়ে রাতের আলোঝলমল সড়কটি পর্যটকদের বিমোহিত করবে। সড়কটি যদি বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সৈকতের কলাতলী থেকে নাজিরারটেক পর্যন্ত ১২ কিলোমিটার বালুচরে বসিয়ে দেওয়া হয়, তাহলে কেমন দেখাবে? দীর্ঘদিন ধরে যাঁরা ঘিঞ্জি সৈকতের বালুচরে ঝুপড়ি দোকানপাট, ময়লা-আবর্জনা আর অব্যবস্থাপনা দেখে হতাশ, তাঁদের জন্য সুড়ঙ্গ সড়ক খুশির সংবাদ হতে পারে। সৈকত থেকে অস্থায়ী সব ঝুপড়ি দোকানপাট উচ্ছেদ করে সে জায়গায় এ রকম একটি দৃষ্টিনন্দন সড়ক তৈরি হলে পর্যটনের সম্ভাবনা যেমন খুলে যাবে, তেমনি বিশ্বের দীর্ঘতম এই সৈকতের প্রতি মানুষের আকর্ষণও বেড়ে যাবে। আর এরই সঙ্গে পাল্টে যাবে শত বছরের চেনাজানা সৈকতের পুরোনো রূপও। স্বপ্ন নয়, এটি বাস্তবে পরিণত হতে গেলে মাত্র চারটা বছর অপেক্ষায় থাকতে হবে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন