কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

টিকা-রঙ্গ

ইত্তেফাক চিররঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ০৩ মার্চ ২০২১, ১২:১১

করোনা প্রতিষেধক টিকা নিয়ে আমাদের দেশে কত রঙ্গ-তামাশা, কত কথা। অমুক আগে নিক, তমুক পরে নিক। এখন কার আগে কে নেবে তা নিয়ে ধুন্ধুমার লেগে যাবার উপক্রম। আসলে কোভিড-১৯ মহামারির ইতিবৃত্তের পরতে পরতে জড়িয়ে আছে টিকা নিয়ে দুনিয়া-কাঁপানো মাতামাতি। এ যেন সূর্যের আলোকে মুঠোয় বন্দি করার একুশ শতকের অভীক্ষা। এক মারণ-ভাইরাস দুনিয়াটাকে ঢুকিয়ে দিয়েছে খোলসের মধ্যে, আর অভূতপূর্ব তত্পরতায় তৈরি হয়েছে কোভিড-১৯ প্রতিরোধক টিকা বা ভ্যাকসিন। এর মধ্যে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে গণপ্রয়োগ শুরু হয়েছে ‘ফাইজার ভ্যাকসিন’, ‘মডার্না ভ্যাকসিন’, ‘অক্সফোর্ড-অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিন।’

সাধারণভাবে টিকা আবিষ্কারের সময়সীমা অনিশ্চিত হলেও বা টিকা তৈরিতে ১০-২০ বছর লাগলেও, কোভিড-১৯ হলো এক নজিরবিহীন প্রতিযোগিতার নাম। বছর ঘোরার আগেই এবং ক্লিনিক্যাল ট্রায়াল শেষ না হতেই টিকা তৈরি হয়েছে। এর পেছনে কাজ করেছে দুনিয়া জুড়ে এক অভাবনীয় তাড়না। দুনিয়াবাসী ভাবতে শিখেছে, অতিমারি-বিধ্বস্ত দুনিয়াতে কোভিডের টিকাই স্বাভাবিক জীবনে ঢোকার ‘চিচিং ফাঁক’ মন্ত্র। এক অতি-আবশ্যক বাধ্যবাধকতা। তাই পৃথিবীর নানা দেশেই নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলি নিয়ম আলগা করেছে কোভিডের টিকার পরীক্ষানিরীক্ষায় বা তার অনুমোদনে। বিভিন্ন কোম্পানির টিকা পরীক্ষাকরণের বয়স কিন্তু মাত্র কয়েক মাস। তাই তাদের সাফল্যের গল্পে দীর্ঘমেয়াদি রক্ষাকবচ হয়ে ওঠার কোনো আশ্বাসবাণী থাকা সম্ভব নয়, নেইও। টিকার সুরক্ষা কয়েক মাসের মধ্যেই হারিয়ে যাবে কি না, তাও জানা নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও