বিশ্ববিদ্যালয়ে স্বায়ত্তশাসনের খোলস আছে, প্রাণ নেই
প্রভাবটি ব্যাপক ও উদ্বেগজনক। আমরা ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে এগোচ্ছি, কিন্তু তথ্যপ্রযুক্তিকে এক বড়সংখ্যক শিক্ষার্থীর কাছে পৌঁছে দিতে পারিনি। কীভাবে ইন্টারনেট ব্যবহার করে শিক্ষা কার্যক্রম চালিয়ে যেতে পারব এবং তাতে সব শিক্ষার্থীকে অন্তর্ভুক্ত করতে পারব, তার কোনো সুষ্ঠু উপায় এখনো নির্ধারণ করতে পারিনি।
অতিমারি যে দুটি বাস্তবতা তুলে ধরল, সেগুলো হচ্ছে, সমাজের সচ্ছল অংশটিই তথ্যপ্রযুক্তির সুফল ভোগ করছে। আর আমরা কথা বলছি বটে, কিন্তু সে অনুযায়ী কাজ করছি না। এক বছর শ্রেণিকক্ষের পড়াশোনা থেকে বঞ্চিত শিক্ষার্থীদের নির্ভর করতে হয়েছে নিজেদের সক্ষমতার ওপর, কিন্তু উচ্চশিক্ষায় শ্রেণিকক্ষের বাইরেও গ্রন্থাগার ও গবেষণাগারের ভূমিকা অপরিহার্য।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.