তবু চলে গেলে, মিজান!
ঘণ্টা তিনেক আগে আজ (গতকাল) সন্ধ্যায় মতি ভাইয়ের অফিসঘরে আনিসুল হকের মুখে ডাক্তারের ‘জবাব’ দেওয়ার কথা শুনে নিশ্বাস ঘন হয়ে আসছিল। মতি ভাই চুপ হয়ে গেলেন। সাজ্জাদ শরিফ অস্ফুটে কী একটা বললেন। আনিসের চোখ ছল ছল। কান্নার দমক গোপন করতে ঘর থেকে বেরিয়ে আসি। সাততলায় এসে টেবিলে মাথা রেখে ডুকরে কেঁদে ওঠা সোহরাব ভাইয়ের পিঠে হাত চেপে দাঁড়াই। সহকর্মীরা নির্বাক। ততক্ষণে খবরটা রাষ্ট্র হয়ে গেছে। সাততলায় বসেই যেন অন্যান্য ফ্লোরের সহকর্মীদের দীর্ঘশ্বাসের শব্দ শুনতে পাচ্ছিলাম।