হিমঘরে লাকিংমে, বাইরে দুই পক্ষ

প্রথম আলো বাহারছড়া ইউনিয়ন পরিষদ, টেকনাফ প্রকাশিত: ০৪ জানুয়ারি ২০২১, ০৮:০০

কক্সবাজার সদর হাসপাতালের হিমঘরে পড়ে আছে চাকমা কিশোরী লাকিংমে চাকমার (১৫) নিথর দেহ। এক দিন দুদিন নয়, টানা ২৫ দিন ধরে। দুই পরিবারের (লাকিংমে ও স্বামীর পরিবার) দ্বন্দ্বের কারণে শেষকৃত্য হচ্ছে না মেয়েটির।

মা–বাবার দাবি, তাঁদের মেয়ে লাকিংমেকে অপহরণের পর জোরপূর্বক বিয়ে এবং পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে। তাঁরা প্রিয় সন্তানের (লাকিংমে) মরদেহ গ্রামে নিয়ে শেষকৃত্য করতে চান।

অন্যদিকে লাকিংমের স্বামী দাবিদার আতাউল্লাহর ভাষ্য, তাঁর স্ত্রী লাকিংমে ধর্মান্তরিত হয়ে হালিমাতুল সাদিয়া হয়েছেন। তাঁদের সংসারে ৩৭ দিন বয়সী একটি মেয়েসন্তান রয়েছে। সাদিয়াকে দাফন করতে চান।

ঘটনাটা কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলার সমুদ্র উপকূলীয় বাহারছড়া ইউনিয়নে। আতাউল্লাহর বাড়ি এই ইউনিয়নের মাথাভাঙ্গা গ্রামে। তাঁর বাবার নাম নুর আহমদ। বিয়ের আগে আতাউল্লাহ কুমিল্লার একটি গ্যারেজে চাকরি করতেন। এখন টেকনাফ বাসস্টেশনের রমজান আলী মার্কেটের রহমানিয়া থাই ফ্যাশন নামক দোকানে চাকরি করছেন। কিন্তু গতকাল তাঁকে দোকানে পাওয়া যায়নি। দোকানের মালিক দেলোয়ার হোসেন প্রথম আলোকে বলেন, তিন মাস ধরে দোকানে চাকরি করছেন আতাউল্লাহ। কিন্তু দুই দিন ধরে দোকানে আসছেন না আতাউল্লাহ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও