ব্যস্ত সব শহর শুনশান, বেশিরভাগ মানুষ ঘরবন্দি, জরুরি প্রয়োজনে বাড়ির বাইরে বেরোনো মানুষের চোখে-মুখে আতঙ্ক; চলছে না গাড়িঘোড়া, ট্রেন-বিমান নিশ্চল, হাসপাতালে উপচে পড়া রোগীর ভিড়, মর্গে সারি সারি মৃতদেহ- করোনাভাইরাস মহামারীতে চলতি বছর বিশ্বের অসংখ্য দেশ, শহর-নগরকে নতুন এ বাস্তবতার মুখোমুখি হতে হয়েছে।
প্রাণঘাতী, ছোঁয়াচে ভাইরাসের দাপটে ত্রস্ত পৃথিবীতে অদৃশ্য শত্রুর বিরুদ্ধে লড়তে বিভিন্ন দেশের সরকার ও কর্তৃপক্ষকে হতে হয়েছে কঠোর; ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ করে দিতে হয়েছে, অবরুদ্ধ করে দিতে হয়েছে একের পর এক এলাকা। বেশিদিন এভাবে চালানো না যাওয়ায় বদলাতে হয়েছে কৌশলও। তবে কোনও কিছুতেই থামানো যায়নি মৃত্যুর মিছিল।
বছরের শেষদিকে বিভিন্ন কোম্পানির প্রতিষেধক আসার খবর খানিকটা স্বস্তি দিলেও বিভিন্ন দেশ ও অঞ্চলে সংক্রমণের নতুন নতুন ঢেউ, তা ঠেকাতে ফের বিধিনিষেধ, সঙ্গে করোনাভাইরাসের আরও আক্রমণাত্মক নতুন ধরনের প্রাদুর্ভাব বিশ্বজুড়ে এখনও কোভিড-১৯ এর আতঙ্ক জারি রেখেছে।
মহামারীর এ বিশ্বে মাস্কে ঢাকা মুখই এখন পরিচিত দৃশ্য; হাত ধোয়া, সামাজিক/শারীরিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং ভিড় এড়িয়ে চলার মতো নানা বিধি মেনে চলার পাশাপাশি লকডাউন, কারফিউ, কন্ট্রাক্ট ট্রেসিং, হার্ড ইমিউনিটি, প্রণোদনা, আয়-বৈষম্য- এ শব্দগুলো এখন অতি চেনা।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.