এবার ভোটের ভরসা নেতাজি

ডয়েচ ভেল (জার্মানী) পশ্চিমবঙ্গ প্রকাশিত: ২৪ ডিসেম্বর ২০২০, ২০:৩৪

স্বামী বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের পর এবার সুভাষচন্দ্র বসু৷ ভোটের আগে বাংলার রাজনীতিতে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছেন নেতাজি৷ আজাদ হিন্দ ফৌজের সর্বাধিনায়কের ১২৫তম জন্মজয়ন্তীর আয়োজনে সমান উদ্যোগী কেন্দ্র ও রাজ্য৷

পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের টানাপোড়েনের একটা অধ্যায় হয়ে উঠেছেন বাংলার মনীষীরা৷ এই তালিকায় জুড়েছে নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসুর নামও৷ নেতাজির ১২৫তম জন্মবার্ষিকী পালনে ব্যাপক কর্মসূচি হাতে নিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার৷ এই কর্মসূচি নির্ধারণে একটি কমিটি তৈরি হয়েছে, যার মাথায় রয়েছেন স্বয়ং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ৷ এটা থেকেই বোঝা যাচ্ছে, কেন্দ্র নেতাজির জন্মদিনকে এবার কতটা গুরুত্ব দিচ্ছে৷ এমনকি প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী একথা জানিয়ে বাংলায় টুইট করেছেন৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘নেতাজি সুভাষের সাহস সুবিদিত৷ তিনি একজন বিদগ্ধ পণ্ডিত, সৈনিক, শ্রেষ্ঠ জননেতা৷ তাঁর ১২৫তম জন্মজয়ন্তী আমরা শীঘ্রই উদযাপন করতে চলেছি৷ আসুন, আমরা সকলে মিলে এটিকে সাড়ম্বরে উদযাপন করি৷’’ এই কমিটিতে রয়েছেন নেতাজি বিশেষজ্ঞ, ইতিহাসবিদ, লেখক ছাড়াও নেতাজির পরিবারের সদস্যরা৷ শুধু ভারত নয়, সুভাষচন্দ্রের অবদান তুলে ধরতে নানা কর্মসূচি পালিত হবে বিদেশেও৷

পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেস সরকার একই ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় তৈরি করেছেন বিশেষজ্ঞদের কমিটি৷ নিজেই হয়েছেন কমিটির চেয়ারপার্সন৷ সদস্য হিসেবে রয়েছেন অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন, অভিজিৎ বিনায়ক বন্দ্যোপাধ্যায় থেকে কবি শঙ্খ ঘোষ, সাহিত্যিক শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায় প্রমুখ৷ ২০২১ সালের ২৩ জানুয়ারি থেকেই শুরু হবে জন্মশতবার্ষিকী উদযাপনের অনুষ্ঠান৷ চলবে এক বছর ধরে৷ শুধু রাজ্যস্তরে নয়, তৃণমূল স্তরে নেতাজি স্মরণের উদ্যোগ নিচ্ছে রাজ্য সরকার৷ মুখ্যমন্ত্রী ইতিমধ্যেই কেন্দ্রকে চিঠি লিখে অনুরোধ করেছেন, এই দিনটিতে জাতীয় ছুটি ঘোষণা করা হোক৷ এমনকি নেতাজির স্মৃতির সঙ্গে জুড়তে মাঝেরহাট ব্রিজের নাম পাল্টে করা হয়েছে ‘জয় হিন্দ’ সেতু৷

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও