You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আলী যাকেরের সারা জীবন

নিজের অফিসঘরটায় এসে বসলেন তিনি। বললেন, ‘কী জানতে চাও?’ ‘আপনাকে। আপনার বেড়ে ওঠা থেকে শুরু করে সব।’ হাসলেন। ‘সব কি আর জানা যায়। বলা যায়! দেখি কতটা মনে করে বলতে পারি।’ আমরা বসে যাই শুনতে। ১৬ এপ্রিল ঢাকার বনানীর এশিয়াটিকের অফিস থেকে আমরা চলে যাই চট্টগ্রামে, চলে যাই ১৯৪৪ সালের একটি দিনে। চট্টগ্রামের সদর স্ট্রিটে এসডিও (তৎকালীন মহকুমা প্রশাসক) মোহাম্মদ তাহেরের বাড়ি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ চলছে। সিঁড়িঘরের কাছে বালুর বস্তা দিয়ে ট্রেঞ্চমতো করা হয়েছে। সিগন্যালের আওয়াজ কানে এলেই বোঝা যেত, একটু পরই প্লেন থেকে বোমা ছোড়া হবে। তখন সবাইকেই চলে যেতে হবে ট্রেঞ্চে। ৬ নভেম্বর মা রিজিয়া তাহেরের প্রসববেদনা উঠল। সেদিন রাত ১০টার দিতে জন্ম হলো আলী যাকেরের। অনেকেই ঠাট্টা করে বলতেন, ছেলেটা অতৃপ্ত আত্মা নিয়ে জন্মেছে, এ কারণেই খেতে এত ভালোবাসে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন