চাঁদাবাজ ও মাদকসেবীদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ বুড়িগঙ্গার ভাসমান আবাসিক হোটেল মালিকরা
ঢাকার বুড়িগঙ্গা নদীর বাদামতলী ও মিটফোর্ড হাসপাতাল ঘাট এলাকায় বিগত ৫০ বছর ধরে দিনমজুর ও হকারদের জন্য কম খরচে থাকার সেবা দিয়ে আসছে ভাসমান বোর্ডিঙগুলো। সম্প্রতি স্থানীয় চাঁদাবাজ ও মাদকসেবী বখাটেদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে বোর্ডিং মালিকরা।
বোর্ডিঙগুলোর নিয়মিত অতিথি ফলের আড়তের দিনমজুর ও হকাররা। এখানে কম খরচে থাকার জন্য শরিয়তপুর বোর্ডিং, নাজমা বোর্ডিং, ফরিদপুর বোর্ডিং, বুড়িগঙ্গা ও উল্লাস নামে বেশ কয়েকটি ভাসমান আবাসিক হোটেল রয়েছে। একেকটি বোর্ডিংয়ে নিচতলা ও দোতলায় সিঙ্গেল ও ডাবল মিলে ৫৫ থেকে ৬০টি ছোট-বড়ো থাকার রুম আছে। সিঙ্গেল রুমের ভাড়া ৮০ টাকা এবং ডাবল রুমের ভাড়া ১২০ টাকা।
মুন্সীগঞ্জ, শরিয়তপুর, মাদারীপুর ও ফরিদপুর জেলা থেকে আগত দুইশ থেকে আড়ইশ দিনমজুর ও হকার দিনভর পুরান ঢাকার বাদামতলী ফলের আড়তে কাজ শেষে ভাসমান এসব আবাসিক হোটেলগুলো থাকেন।