প্রাচীনকাল থেকেই থানকুনি পাতা ব্যবহার হয়ে আসছে নানা রোগ নিরাময়ে। চার হাজার বছর আগের আর্য়ুবেদ শাস্ত্রে এই পাতার প্রচুর গুণাগুণ বর্ণিত রয়েছে। অনেক ওষুধও তৈরি হত এই পাতার রস থেকে। তবে এখন এই পাতার দেখা প্রায় পাওয়াই যায় না। এখনকার সময়ের অনেকে তো এই পাতা চেনেনও না।
শরীরকে নানা দিক দিয়ে সুস্থ রাখতে এই পাতার জুড়ি মেলা ভার। প্রতিদিন এই পাতার রস খেতে পারলে কোনো চিন্তা থাকবেই না। তবে শুধু আমাদের দেশেই নয়,খ্রিস্টপূর্ব ১৭ শতক থেকেই আফ্রিকা, জাভা, সুমাত্রাতেও ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করা হয় এই পাতা। মস্তিষ্কের কর্মক্ষমতা বাড়াতেও এই পাতা বাটা খুবই উপকারী।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.