পত্রিকায় ‘হারানো বিজ্ঞপ্তি’ খুঁজে পুলিশ পরিচয়ে প্রতারণার ফাঁদ
২০০৬ সালে সংসারে অভাব-অনটনের কারণে একমাত্র মেয়ে ময়নাকে গৃহকর্মী হিসেবে কাজে পাঠান বাবা ইউনুস ব্যাপারী। সাভারে ভাড়া বাসায় থাকা মোসলেম উদ্দিন হাওলাদার দুই মাস ভালোই ছিলেন ময়না। দুই বছর পর মোসলেম উদ্দিন হাওলাদার, তার স্ত্রী শিরিয়া বেগম, মেয়ে মুনমুন আক্তার ও শ্যালক দুলাল খানের নির্যাতন সহ্য করতে না পেরে পালান ময়না। এরপর নিখোঁজ ময়নার সন্ধানে অনেক খোঁজাখুঁজি হয়েছে। অবশেষে ১২ বছর পর মিলেছে ময়নার খোঁজ।
ময়না বেগম শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার নাজিমপুর গ্রামের ইউনুস ব্যাপারীর মেয়ে। মেয়ে নিখোঁজ হওয়ার পর তিন বছর পর ২০১১ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি ময়নার বাবা ইউনুস ব্যাপারী বাদী হয়ে শরীয়তপুর নারী ও শিশু নির্যাতন ট্রাইব্যুনালে মোসলেম উদ্দিন, শিরিয়া, মুনমুন আক্তার ও দুলাল খানের বিরুদ্ধে অপহরণ করে পাচারের মামলা করেন।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.