নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ধর্ষণের সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড সংযোজন নিয়ে দ্বিধাবিভক্ত মত দিচ্ছেন নারী অধিকারকর্মী ও আইনজীবীরা। পক্ষে-বিপক্ষে যুক্তি তুলে ধরে তারা বলছেন— কেবল সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ড লিখে দিয়ে বিচার নিশ্চিত করা যাবে না। মৃত্যুদণ্ড ধর্ষণ সিম্পটমের উপশম, কিন্তু যে কারণে ধর্ষণ হয়— সেটি দূর করতে হলে দরকার সামাজিক আন্দোলন।
আবার পক্ষে মত দিয়ে অনেকে বলছেন, সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড রাখা হয়েছে — এটি প্রশংসনীয়। এতে অপরাধীর মধ্যে ভীতি সঞ্চারিত হবে। তবে উভয়পক্ষই ১৮০ দিনের মধ্যে বিচার সম্পন্ন হওয়ার বিধান কার্যকর করতে পদক্ষেপ নেওয়ার বিষয়ে জোর দিচ্ছেন।সোমবার (১২ অক্টোবর) মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর সচিবালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম জানান, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২০’ চূড়ান্ত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন
We use cookies to ensure you get the best experience on our website.