কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মেনুতে ফিরেছে হারিয়ে যাওয়া দেশীয় মাছের ২৩ জাত

ভোজন প্রিয় বাঙালির খাবারের মেনুতে আবারও ফিরেছে গ্রাম-বাংলার নদ-নদী, হাওর-বাওর ও খাল-বিলের হারিয়ে যাওয়া সুস্বাদু টেংরা, গুলশা, মলা, ঢেলা, খলিশা, পাবদা, কৈ, শিং, মাগুর, বৈরালিসহ নানা প্রজাতির ছোট মাছ। মৎস্য বিজ্ঞানীরা জানান, বাংলাদেশে মিঠা পানির ২৬০ প্রজাতির মধ্যে ৬৪ প্রজাতির মাছ বিলুপ্ত প্রায়। তবে কৃত্রিম প্রজননের মাধ্যমে পোনা উৎপাদন ও বাণিজ্যিকভাবে চাষের ফলে ইতোমধ্যে বিলুপ্তপ্রায় ২৩টি জাত পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে একুশে পদকপ্রাপ্ত বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা। এ সফলাতায় বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির মাছের প্রাপ্যতা বেড়েছে এবং এসব মাছের দামও ক্রেতাদের নাগালের মধ্যে চলে এসেছে। ইনস্টিটিউটের মৎস্য বিজ্ঞানীদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, বাংলাদেশে মৎস্য খাতের একটি বিরাট অংশ জুড়ে রয়েছে দেশীয় প্রজাতির ছোট মাছ। প্রাচীণকাল থেকেই বাঙালির খাদ্য তালিকায় এই ছোট মাছের রয়েছে বিশেষ কদর। এ জন্যই প্রবাদে ছিল ‘মাছে ভাতে বাঙালি’। কিন্তু বিগত কয়েক দশকে জনসংখ্যা বৃদ্ধি, মুক্ত জলাশয় ভরাট, সেচ দিয়ে মাছ আহরণসহ কৃষিকাজে কীটনাশকের যথেচ্ছ ব্যবহারের ফলে প্রাকৃতিক জলাশয়ের মাছ হুমকির মুখে রয়েছে। এ কারণে ছোট প্রজাতির মলা-ঢেলা, পুঁটি, কেচকি, বাইম, চান্দা, পাবদা, গুলশা, টেংরা, বৈরালি, রাজপুঁটি, খলিশা, ভাগনা, কৈ, শিং, মাগুর, গুজি, আইড়, ফলি, মহাশোল, বালাচাটা, গুতুমসহ অনেক মাছ বিলুপ্তির পথে।
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন