জায়গাটি বিদ্যালয়ের নয়, চা-বাগানের। মহানুভবতার বশে চা-বাগান কর্তৃপক্ষ স্কুলের বাচ্চাদের খেলার জন্য লাগোয়া ৩৩ শতক জায়গা ব্যবহারের জন্য দেয়। তিন বছর ধরে এভাবেই চলে আসছিল। জায়গাটি দখলের সুযোগ আসে করোনা সংক্রমণ পরিস্থিতিতে। বিদ্যালয় বন্ধ থাকার সুযোগে খেলার মাঠটিকে পুকুরে পরিণত করে মাছ চাষ শুরু করা হয়। কাজটি করেন আর কেউ নয়, বিদ্যালয়ের পরিচালনা কমিটির সভাপতি।
কোন অন্যায়টি বড়? চা-বাগানের জমি দখল, নাকি বাচ্চাদের জন্য দেওয়া খেলার মাঠের জমিতে পুকুর কেটে মাছ চাষ করা? শুধু মাছ চাষই নয়, পুকুর করার পর বাকি জমিতে ধান চাষও শুরু হয়ে যায়। চা-বাগানের জায়গা অন্য কোনো কাজে ব্যবহার করার সুযোগ নেই, ব্যক্তিগত দখল তো দূরের কথা।
আরও
১১ ঘণ্টা আগে
১১ ঘণ্টা, ২ মিনিট আগে
১৫ ঘণ্টা, ৯ মিনিট আগে
১৯ ঘণ্টা, ১৬ মিনিট আগে
১৯ ঘণ্টা, ১৭ মিনিট আগে
১৯ ঘণ্টা, ২৪ মিনিট আগে
১৯ ঘণ্টা, ২৬ মিনিট আগে
২০ ঘণ্টা, ৩৯ মিনিট আগে
২০ ঘণ্টা, ৪০ মিনিট আগে
২০ ঘণ্টা, ৫১ মিনিট আগে