কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

নির্বাচন কমিশনকে দুর্বল করার আত্মঘাতী পরিকল্পনা কার স্বার্থে? প্রশ্ন টিআইবির

মানবজমিন প্রকাশিত: ২৭ আগস্ট ২০২০, ০৩:৩৭

‘গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২’ এর ৯১ই ধারায় কোনো প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিলের সরাসরি ক্ষমতা, যা নির্বাচন কমিশনের কাছে ন্যস্ত ছিলো তার বিলোপ সাধন করে ‘গণপ্রতিনিধিত্ব আইন ২০২০’ এর খসড়া তৈরির খবরে বিস্ময় প্রকাশ করেছে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি)।দেশের মানুষের মধ্যে যখন নির্বাচন নিয়ে অনাগ্রহ ও আস্থার সংকট বাড়ছে তখন নিজেকে আরো দুর্বল করার হীন আত্মঘাতী উদ্যোগ কার স্বার্থে? এমন প্রশ্ন রেখে টিআইবি বলছে, নির্বাচন কমিশনের এ জাতীয় অভূতপূর্ব স্বেচ্ছাসমর্পনমূলক আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত গ্রহণ থেকে বিরত থেকে তার ওপর অর্পিত সাংবিধানিক দায়িত্ব পালনে নিজেদের এভাবে অযোগ্য মনে করলে প্রধান কমিশনারসহ সকল কমিশনারগণ স্বেচ্ছায় সরে দাঁড়ালে জাতি উপকৃত হবে।আজ গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর ৯১ই ধারার ১ ও ২  উপধারা অনুযায়ী নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী কোনো প্রার্থীর বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠলে, তা তদন্ত করে দেখা এবং তদন্তে তা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রার্থীর প্রার্থিতা বাতিল করার সরাসরি ক্ষমতা রয়েছে নির্বাচন কমিশনের হাতে। সেটি কী যুক্তিতে সরিয়ে ফেলার চেষ্টা করা হচ্ছে তার যে ব্যাখ্যাই কমিশন দিক না কেনো, এটি যে ভালো কোনো উদ্দেশ্যে করা হচ্ছে না বরং কমিশনকে সম্পূর্ণভাবে অকার্যকর করে দেওয়ার হীন চেষ্টা ছাড়া আর কিছুই না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও